প্রচ্ছদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
প্রচ্ছদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

আমানুল্লাহ খান নোমান রাজগুরু দারুস সুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি মনোনীত।

আমানুল্লাহ খান নোমান রাজগুরু দারুস সুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি মনোনীত।

আমানুল্লাহ খান নোমান রাজগুরু দারুস সুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি মনোনীত।

বাবুগঞ্জ(বরিশাল) প্রতিনিধিঃ সমাজকর্মী ও শিক্ষানুরাগী, মুহাম্মাদ আমানুল্লাহ খান নোমানকে বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের রাজগুরু দারুসসুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি করে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন (অ্যাডহক) কমিটির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড । 

২০ এপ্রিল (রোববার) বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্টার (প্রশাসন) স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। রাজগুরু দারুস সুন্নত দাখিল মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মোঃ মনজুরুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ৪ সদস্য বিশিষ্ট অন্তবর্তীকালীন (অ্যাডহক) কমিটির শিক্ষক সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন মোঃ রেজাউল করিম।

 এছাড়াও কমিটিতে মোঃ ইব্রাহিম হোসেনকে অভিভাবক সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। মনোনীত ব্যক্তিরা আগামী ৬ মাস এই অ্যাডহক কমিটি দায়িত্ব পালন করবে বলে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটি গঠনের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে কমিটিকে। নবনির্বাচিত সভাপতি মুহাম্মদ আমানুল্লাহ খান নোমান একজন সমাজকর্মী ও শিক্ষানুরাগী হিসেবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবাং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিজিডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ছাত্রজীবন থেকে সমাজমুখী নানা কাজের সাথে যুক্ত। 

নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেছেন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ফাউন্ডেশন, হাসিনা এনায়েত ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ও বরিশাল সোসাইটি সংগঠন। এই সব সংগঠনের উদ্যোগে নানামুখী সমাজ ও সংস্কৃতির উন্নয়নে কাজ করছেন। সম্প্রতি বরিশাল সোসাইটির ব্যানারে ঢাকা প্রেসক্লাবে ভাংগা থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত ছয় লেইন রাস্তা এবং চীন সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশে নির্মিত ছয়টি হাসপাতালের একটি হাসপাতাল বরিশালে নির্মানের দাবীতে মানববন্ধন করে আলোড়ন তৈরি করেছেন।

রবিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৫

জনস্বার্থ ফাউন্ডেশন পাবনা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও উন্নয়ন পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

জনস্বার্থ ফাউন্ডেশন পাবনা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও উন্নয়ন পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

 

জনস্বার্থ ফাউন্ডেশন পাবনা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও উন্নয়ন পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

জনস্বার্থ ফাউন্ডেশন এর পাবনা শাখার সকল সদস্যদের অংশগ্রহণে এক হৃদয়গ্রাহী ঈদ পুনর্মিলনী ও উন্নয়ন পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ অনুষ্ঠানে এলাকার আর্থসামাজিক উন্নয়ন, পারস্পারিক সহায়তা এবং যুবসমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।

সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সকল সদস্যদের চাঁদার মাধ্যমে জনাব লাল চাঁদ আলী মন্ডলের কন্যার বিবাহ অনুষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। সফলভাবে এই অনুদান কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ায় উপস্থিত সকলের মধ্যে এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড—যেমন দরিদ্রদের সহায়তা, শিক্ষার প্রসার এবং সমাজ উন্নয়নে যুবকদের সম্পৃক্ত করার জন্য সবাই ঐক্যমতের ভিত্তিতে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— জনাব ডি. এম. সাকলায়েন, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, মোঃ সুমন, মোঃ নজরুল সরদার, মোহাম্মদ টিটু হাজারী, মোহাম্মদ মাসুদ রানা খান, মোহাম্মদ হেলাল খান, ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মাসুদ, মোঃ আব্দুল আউয়াল সেখ, মোহাম্মদ মিলন শেখ প্রমুখ।

সভাপতি জনাব ডি. এম. সাকলায়েন তাঁর বক্তব্যে বলেন, "ভবিষ্যতে আমরা এই এলাকার উন্নয়নে সকল যুবসমাজকে সঙ্গে নিয়ে আরও সক্রিয়ভাবে কাজ করব। একে অন্যের পাশে থেকে পারস্পারিক সৌহার্দ ও সহযোগিতার মধ্য দিয়ে সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখাই আমাদের মূল লক্ষ্য।"

জনস্বার্থ ফাউন্ডেশনের এই মহতী উদ্যোগ সকলের মাঝে উদ্দীপনা ও আশাবাদের সঞ্চার করেছে।

শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণে শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণে শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন

 সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণে শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই হাসি-খুশির উৎসব। কিন্তু সমাজের একাংশ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য এই উৎসবের আনন্দ অনেক সময় ফিকে হয়ে যায়। সেই আনন্দকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে ঈদ সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি।

এই মহতী উদ্যোগের মাধ্যমে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে  সেমাই, চিনি, দুধসহ বিভিন্ন ঈদ উপহার। তাদের মুখে হাসি ফোটাতে ফাউন্ডেশনের সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে  উপস্থিত ছিলেন শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাবুল

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আনোয়ার হোসেন শিপলু, প্রতিষ্ঠাতা হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন, জহিরুল আলম জাবেদ, ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক, আপনার স্বাস্থ্য, মোঃ আনোয়ার হোসেন, বিশিষ্ঠ ব্যাবসায়ী ও সমাজ সেবক, মাসুদা পারভীন লাকী, সমাজকর্মী, 

 আরো উপস্থিত ছিলেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সাগর, শিক্ষক রাশিদা আক্তার, সোহাগী আক্তার ও জাবেদ হোসেন সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।


কামরুজ্জামান বাবুল বলেন শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন বিশ্বাস করে, সমাজের প্রতিটি শিশুই হাসি ও আনন্দ পাওয়ার অধিকার রাখে। তাই ঈদের এই আয়োজনে তারা একাত্ম হতে পেরে গর্বিত।

আপনার ছোট্ট সহযোগিতাও বদলে দিতে পারে এক শিশুর ঈদ। আসুন, আমরা সবাই মিলে ভালোবাসা ও মানবতার হাত বাড়াই।

শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন – এগিয়ে চলি মানবতার পথে!

মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

মরহুমা জেসমিন রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

মরহুমা জেসমিন রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

 মরহুমা জেসমিন রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

মরহুমা জেসমিন রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঝলক ফাউন্ডেশন উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা ঝলক ফাউন্ডেশন ও উপদেষ্টা স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন মো. আকবর হোসেন, চেয়ারম্যান স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন: জুয়েল চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক, জালালাবাদ যুব অর্গানাইজেশন, 

আবু বকর সিদ্দিক, পরিচালক, জালালাবাদ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন, 

সামরিণ রহমান, পরিচালক, ঝলক ফাউন্ডেশন,

সাইফুল ফারুকী, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট,

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষক রাশিদা আক্তার, সোহাগি আক্তার, জাবেদ হোসেন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের শেষে মরহুমার রূহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা নাজমুল হোসেন।

অনুষ্ঠানের আয়োজকরা জানান, সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানো ও সমাজসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করাই তাদের প্রধান লক্ষ্য। এই আয়োজনের মাধ্যমে তারা মরহুমার আত্মার শান্তির জন্য দোয়া করেছেন এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।


সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

 বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) প্রতিযোগীদের নিয়ে "তেলাওয়াতে পাক কোরআন, সিয়াম সাধনায় ভরে প্রান" ধীমকে সামনে রেখে "কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা-২০২৫" এর "হ্যান্ড ফিন্যাল" অনুষ্ঠিত

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) প্রতিযোগীদের নিয়ে "তেলাওয়াতে পাক কোরআন, সিয়াম সাধনায় ভরে প্রান" ধীমকে সামনে রেখে "কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা-২০২৫" এর "হ্যান্ড ফিন্যাল" অনুষ্ঠিত

 

 ২৩ মার্চ ২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার দুপুর ২:০০ ঘটিকায় বনানী ক্লাব লিমিটেড, বনানী, ঢাকা-তে অবাক বাংলাদেশ ও কলক ফাউন্ডেশন এর যৌথ উদ্যোগে দ্বিতীয়বারের মতো বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) প্রতিযোগীদের নিয়ে "তেলাওয়াতে পাক কোরআন, সিয়াম সাধনায় ভরে প্রান" ধীমকে সামনে রেখে "কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা-২০২৫" এর "গ্র্যান্ড ফিন্যাল" অনুষ্ঠিত হয়। 

সারা দেশ থেকে অনলাইনে ১২০ জন প্রতিবন্ধীরা রেজিষ্ট্রেশন করে। যেখান থেকে ২য় রাউন্ডের জন্য ৬০ জন প্রতিযোগিদের বাছাই করা হয়। বাছাইকৃত ৬০জন থেকে ৩০ জন প্রতিযোগীকে ফাইনাল রাউন্ডের জন্য চূড়ান্তভাবে বাছাই করে সরাসরি মঞ্চে প্রতিযোগীতা করে চ্যাম্পিয়ন, রানারআপ এবং অন্যান্য স্থান নির্ধারণ করা হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনার করেন, অবাক বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সোহেল রানা।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই অবাক বাংলাদেশ ও ঝলক ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী বিপুল সকলকে স্বাগত জানান। সমাজের পিছিয়ে পড়া প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে তাদের প্রতিভা বিকাশে সারা দেশে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবেন এবং তাদেও সমাজের মূলস্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে আরো জোড়ালোভাবে কাজ করবেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলদেশ (টিআইবি)'র ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মনসুর আহমেদ চৌধুরী।

 তিনি বক্তব্যে বলেন, সমাজের পিছিয়ে পড়া প্রতিবন্ধীদের প্রতিভা বিকাশে আয়োজিত "কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা-২০২৫" অনুষ্ঠানটির আয়োজকদের সাধুবাদ জানান। তিনি বলেন প্রতিবন্ধীদের প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে তাদেও সমাজের মূলস্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে সহায়ক ভূডমিকা রাখবে। পাশাপাশি প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের মাঝে দুর্নীতি বিরুদ্ধে সচতনতা সৃষ্টি করতে হবে। দুর্নীতি বিরুদ্ধে সচতনতা সৃষ্টি করতে টিআইবি সব সময় পাশে থাকবে। পরিশেষে, কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য অনেক দোয়া, অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইলো। বক্তব্য শেষে প্রধান অতিথি সকল বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেন।


অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব তাশিক আহমেদ, উপদেষ্টা, এটিএন বাংলা, 

জনাব মোঃ আরফাতুর রহমান আপেল, চেয়ারম্যান, ইম্পোরিয়াম প্রোপার্টিস দিয় ও প্রাক্তণ পরিচালক, বনানী ক্লাব লিমিটেড। 

ডাঃ শাহনেওয়াজ চৌধুরী, সভাপতি, সুইড বাংলাদেশ, সৈয়দা মাকসুদা মর্তুজা লাইজু, পরিচালক, গুলশান নর্থ ক্লাব লিমিটেড ও প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক, ভাটারা সমিতি, ঢাকা।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জনাব মোঃ আবুবকর সিদ্দিক, উপদেষ্টা, অবাক বাংলাদেশ। তিনি সভাপতির বক্তব্যে বলেন।

প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী কখনো সমাজের বোঝা হতে পারে না। তারা সমাজের সম্পদ। তাদেরকে একটু ভালবাসা এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে একটু পরিচর্যা করলে তারাও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমাজ তথা রাষ্ট্রের উন্নয়নে অনেক ভূমিকা রাখবে।

তিনি বিজয়ীদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।

রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে ইফতার মাহফিল ২০২৫ অনুষ্ঠিত

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে ইফতার মাহফিল ২০২৫ অনুষ্ঠিত


সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য এক হৃদয়স্পর্শী ইফতার আয়োজন সম্পন্ন করেছে স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।
আজ ২১ রমজান ঢাকা গ্রীনভিল ক্যাফে এন্ড রেস্টুরেন্ট, কেরানিগঞ্জ ইফতার পাটি অনুষ্ঠিত হয়।

এই মহতী উদ্যোগে সমাজের বিভিন্ন স্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন, যা অনুষ্ঠানকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন-এর চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান বাবুল। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা আনোয়ার হোসেন শিপলু।

উদ্বোধক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা-এর উপদেষ্টা সৈয়দ তারিক উজ জামান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন:

শেখ নজরুল ইসলাম, মহাসচিব, বন্ধন ও উপস্থাপক, বাংলাদেশ বেতার।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন-এর চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন।

পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন: গোলাম রহমান, চেয়ারম্যান, স্টুডেন্ট এডুকেশনাল অ্যাসোসিয়েশন।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইমরান আহমেদ, মোঃ বাবুল হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, জাবেদ হোসেন, রাশিদা আক্তার ও সোহাগি আক্তার।

আয়োজনে: স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা, হাত বাড়িয়ে দেও ফাউন্ডেশন ও শুদ্ধতার অগ্রযাত্রা ফাউন্ডেশন।

এই আয়োজন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য এক আনন্দময় ও হৃদয়গ্রাহী মুহূর্ত তৈরি করে, যা সমাজের সকল স্তরের মানুষের সহযোগিতা ও সহমর্মিতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। 


সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

 ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রেলপথের বিরতিহীন ট্রেন টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস চালুর দাবিতে মানববন্ধন

ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রেলপথের বিরতিহীন ট্রেন টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস চালুর দাবিতে মানববন্ধন

আজ (২৪ ফেব্রুয়ারি) সিলেট বিভাগ যোগাযোগ ও উন্নয়ন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রেলপথে বিরতিহীন ট্রেন 'টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস' দ্রুত চালুর দাবিতে রেলভবনের সামনে সকাল ১০:০০ টায় এক মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর সভাপতি কয়েস সামী। সভার সভাপতিত্ব করেন ক্যাপ্টেন মিজানুর রহমান, মূল বক্তা ছিলেন সিলেট বিভাগ যোগাযোগ ও উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন সোহেল

মানববন্ধনটির পরিচালনায় ছিলেন মানববন্ধন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন শিপলু, এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মানববন্ধন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ইন্তেশার চৌধুরী। ব্যবস্থাপনায় ছিলেন সাইদুল হক চৌধুরীনবাব সালেহ

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব লোকমান আহমেদ, পল্টন থানার আমির শাহীন আহমেদ, বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকৌশলী হীরেন চন্দ্র পাল, এবং জালালাবাদ এসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সজল মেনন চৌধুরী

এছাড়া সিলেট বিভাগ যোগাযোগ ও উন্নয়ন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা ছিলেন রিপন কবির লস্কর, আব্দুল সালাম, জমশেদ আলী খান কিরণ, এনাম আহমেদ, সায়েম আহমেদ, রেশাদ চৌধুরী, এনামুল হক জয়নাল, নুরুল ইসলাম, আবদুর রহমান, শহীদ, কমল, তাহিদুল সহ আরো অনেকে।

এ মানববন্ধনের মাধ্যমে সিলেটবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণের জন্য রেল কর্তৃপক্ষের প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।


বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৫

ঝংকার ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

ঝংকার ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

 

ঝংকার ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

ছায়ানট ভবনে জমকালো আয়োজনে মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা

ঢাকা,২৯ জানুয়ারি ২০২৫: ছায়ানট ভবনে আয়োজিত হলো ঝংকার ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এক আকর্ষণীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে দেশের খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন এবং অনুষ্ঠানের প্রতি তাদের গভীর আগ্রহ প্রদর্শন করেন।

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কালারস্ মাল্টিমিডিয়ার ডিরেক্টর নাজমুল খান, প্রখ্যাত ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু, ঝংকার ললিতকলা একাডেমির নৃত্য পরিচালক তাবাসসুম আহমেদ, বাংলাদেশ বেতারের উপস্থাপক শেখ নজরুল ইসলাম, প্রতিষ্ঠাতা শাহীন, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার একাউন্ট অফিসার সাদমান সাব্বির।

এছাড়া, উপস্থিত ছিলেন মো: আকবর হোসেন,, প্রতিষ্ঠাতা স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।

 অনুষ্ঠানে নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনার পাশাপাশি সংগঠনটির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় এবং তাদের ধারাবাহিক সৃজনশীল কাজের প্রশংসা করা হয়।

ঝংকার ললিতকলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই অনুষ্ঠানটি দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা।

 
 

সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৫

সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

 সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

গাজীপুরের ফাল্গুন শুটিং স্পটে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য আয়োজিত বার্ষিক বনভোজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। 
 
গত ১৬ জানুয়ারি ২০২৫, বৃহস্পতিবার, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা আয়োজিত এই বিশেষ অনুষ্ঠানে শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
 
স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল শিশুদের মাঝে আনন্দ ও শিক্ষা-বহির্ভূত অভিজ্ঞতা প্রদান। পুরো আয়োজনটিতে সহযোগিতা করেছেন ফিরোজ আহমেদ, জান্নাতুন নাঈম ইরা, হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন, ফাল্গুন শুটিং স্পষ্ট এবং স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা।
 
দিনব্যাপী এই আয়োজনের মধ্যে ছিল প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘুরে বেড়ানো, খেলাধুলা এবং শিক্ষার্থী ও অতিথিদের জন্য র্যাফেল ড্র। অংশগ্রহণকারীরা দিনটি অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে উপভোগ করে।
এই ধরনের উদ্যোগ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং তাদের জীবনে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করে।
 
এ সময় উপস্থিত ছিলেন:
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন এর চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন,
মহাসচিব ও প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ।
 

সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা  উপদেষ্টা লায়ন ফিরোজ আহমেদ, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ভাইস চেয়ারম্যান জান্নাতুল নাইম ইরা, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক,সিরাজুল ইসলাম সাগর, অর্থ সম্পাদক, সাদমান সাব্বির, ও সাংগঠনিক সম্পাদক মশিয়ুর রহমান
 
হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা আনোয়ার হোসেন শিবলু 
 
SEA ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, সমাজসেবক মোহাম্মদ মিঠু সাবাহ,
শিক্ষকবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন
 
ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবেশনায় সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়

 
সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরন।

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরন।

 

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন, কামরাঙ্গীরচর শাখার উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। 

এই মহতী উদ্যোগে সহযোগিতায় ছিল হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন। উক্ত কার্যক্রমের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা জীবনকে আরো সমৃদ্ধ করা এবং তাদের ভবিষ্যতের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করা। 

এই উদ্যোগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের  খাতা, কলম, পেন্সিলসহ প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ প্রদান করা হয়েছে। এমন একটি উদ্যোগ সমাজে সমতা ও শিক্ষার আলো ছড়ানোর পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

 হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন-এর সহায়তায় এই কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। 

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এমন উদ্যোগ আরো অনেক শিশুর জীবন বদলে দিতে পারে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন:
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন এর চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন,
হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা আনোয়ার হোসেন শিবলু ও ইমরান আহমেদ . 
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ভাইস চেয়ারম্যান জান্নাতুল নাইম ইরা, অর্থ সম্পাদক, সাদমান সাব্বির, ও সাংগঠনিক সম্পাদক মশিয়ুর রহমান

 

 সাউথ সুদান এর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলর হলেন  ড.জাহিদ আহমেদ চৌধুরী।

সাউথ সুদান এর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলর হলেন ড.জাহিদ আহমেদ চৌধুরী।


বাংলাদেশে নিযুক্ত  সাউথ সুদান এর অনারারী  কনসাল এবং হেড ওফ দ্যা মিশন নুরুল ইসলাম এর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলর পদে অফিশিয়ালি নিয়োগপত্র পেলেন সমাজসেবক ,  সংগঠক  সাংবাদিক  ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী।  অনারারী  কনসাল জেনারেল  নুরুল ইসলাম এর সাক্ষরিত  উক্ত নিয়োগপত্র  পাওয়ার পর থেকে  সাউথ সুদান ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যকার সকল ধরণের  রাস্ট্রীয় ও ব্যবসায়ীক খবরাখবর  রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রচারের জন্য আনুষ্ঠানিক ভাবে  এই নিয়োগপত্র  প্রদান করা হয়।


ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী বিপুল ও তার মাদকবিরোধী আন্দোলন।

মাদক এক সর্বনাশা নেশা। এই নেশা থেকে উত্তরণের উপায় খোঁজে যখন পরিবারের কেউ একজন নেশাগ্রস্ত হয় ।

ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী এই কাজটি করছেন যা সবার জন্য অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় । ড. জাহিদ শৈশবকাল থেকে সংগঠন প্রিয়। তার মাদকবিরোধী সংগঠন ঝলক ফাউন্ডেশন সমাজে সচেতনতা এনেছে । তিনি মাদকবিরোধী আন্দোলন চালাচ্ছেন সুদীর্ঘ ৩০ বছর ধরে ।

সর্বনাশা নেশার চোরাবালিতে তলিয়ে যেতে বসেছে আমাদের যুবসমাজ, নেশার আগ্রসন ঠেকানোর জন্য চাই সম্মিলিত উদ্যোগ, এই উদ্যোগ নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি । মাদকের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে তিনি সবার মধ্যে সচেতনতা তৈরি করার জন্য মাদকবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে চাচ্ছেন।

তিনি মাদকবিরোধী আন্দোলন বছরজুড়ে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন । অনুষ্ঠানের মধ্যে প্রতিমাসে মাদক পরামর্শ সহায়তা গোলটেবিল শোভাযাত্রা মানব বন্ধন আলোচনা ও সামাজিক অনুষ্ঠান ।

 ২৬ জুন বিশ্ব মাদক মুক্ত দিবস উপলক্ষে সারাদেশে ব্যাপক আয়োজন করার জন্য তার ঐকান্তিকে ইচ্ছা রয়েছে । তার সবচেয়ে বড় কাজ হল মাদকবিরোধী সংগঠন ঝলক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা । তিনি এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি। মাদকমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি বেশ কিছু সেমিনার করেছেন দেশে ও বিদেশে,  পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার।

 মাদক মুক্ত বাংলাদেশ চাই, নেশা সর্বনাশা, সর্বনাশা নেশা,  ড্রাগ ফ্রী বাংলাদেশ এই চারটি গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন ।
তিনি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর সদস্য

তিনি কয়েকটি সংগঠনের সাথে যুক্ত আছেন সেফ ফুড বাংলাদেশের সভাপতি,সিনিয়র সহসভাপতি বাংলাদেশ সাংবাদিক জোট, স্থায়ী সদস্য ঢাকা প্রেস ক্লাব, নিরাপদ সড়ক নিয়ে কর্মরত সংগঠন সেবক এর উপদেষ্টা,  সামাজিক সংগঠন শুদ্ধচিত্ত বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এর উপদেষ্টা, সম্পাদক মাদক প্রতিরোধ নিউজ, নির্বাহী সদস্য বাংলাদেশ  ক্রাইম  রিপোর্টার্স  সোসাইটি।
চেয়ারম্যান অবাক বাংলাদেশ {প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে কর্মরত}  সাধারণ সম্পাদক মিডিয়া জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ, ভাইস চেয়ারম্যান জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি বাংলাদেশ , উপদেষ্টা  মানবাধিকার খবর,উপদেষ্টা সম্পাদক  দৈনিক দেশের পত্র,

উপদেষ্টা  স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা, উপদেষ্টা  আলোকিত নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সদস্য সিলেট স্টেশন ক্লাব লিমিটেড, আজীবন সদস্য বনানী সোসাইটি, আজীবন সদস্য জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন ঢাকা বাংলাদেশ,  সিনিয়র সহসভাপতি ঢাকা কালচারাল রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ প্রতিনিধি বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন,

উপদেষ্টা ছায়াতল বাংলাদেশ [পথশিশুদের স্কুল ],  আজীবন সদস্য ও সহসভাপতি  জালালাবাদ সম্মাননা যুব অর্গানাইজেশন বাংলাদেশ। অনারারি ভাইস প্রেসিডেন্ট পূর্বাচল বোট ক্লাব লিমিটেড, উপদেষ্টা ডন গ্রামার স্কুল, 

 উপদেষ্টা টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ, উপদেষ্টা বাংলাদেশ উইমেন  ফ্যাশন ডিজাইনারস সোসাইটি , সাংস্কৃতিক সম্পাদক  সিলেট রত্ন ফাউন্ডেশন, কাউন্সিলার ইয়ুথ কাউন্সিল অব বাংলাদেশ, কর্মসংস্থান সম্পাদক সিলেট বিভাগ যোগাযোগ ও উন্নয়ন পরিষদ,  
ভাইস চেয়ারম্যান বাংলাদেশ পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সোসাইটি, বাল্কান বাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অফ কুমার এন্ড ইন্ডাস্ট্রির  সহসভাপতি {বাংলাদেশ চেপ্টার}, অনারারী ট্রেইড ও ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলর অফ কনসুলেট অফ দ্যা রিপাবলিক অফ সাউথ সুদান, অনলাইন  জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর উপদেষ্টা, আজীবন সদস্য কেন্দ্রীয়  মুসলিম সাহিত্য সংসদ।

তিনি এরকম অনেক সংগঠনের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ।
ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী   লায়ন্স ইনটারন্যাশনাল এর সাথে জড়িত। তিনি লায়ন্স ক্লাব অফ ঢাকা Meta4 এর সহসভাপতি।

ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক সংগঠক হিসেবে জাতিসংঘের সেমিনারে যুক্তরাস্ট্র,  যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে, ফ্রান্স,  সংযুক্ত আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সাউথ আফ্রিকা,কুয়েত, মিয়ানমার, সাউথ কোরিয়া, ভারত ও নেপাল ভ্রমণের সুযোগ পেয়েছেন ।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি অমায়িক ভদ্র পরোপকারী এবং দানশীল।

বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫

পথশিশু ও শীতার্তদের পাশে এগিয়ে আসুন

পথশিশু ও শীতার্তদের পাশে এগিয়ে আসুন

শীতের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না, কুয়াশাচ্ছন্ন সূর্যবিহীন দিন যাচ্ছে। সূর্যের দেখা না পাওয়ায় প্রচণ্ড ঠান্ডায় লোকজন পথশিশুরা শুকনো কাঠ, ঘাস শুকনো ময়লা আবর্জনা স্তূপে আগুন জ্বালিয়ে শরীরে তাপ নিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।

কনকনে শীতে শীতবস্ত্রহীন অসহায় মানুষ এবং পথশিশুরা রাতযাপন করছেন ফুটপাতে। এমন দৃশ্য খবরের কাগজ টিভির পর্দায় দেখতে পাওয়া যায়। শীত আসে ধনীদের জন্য খুশির বার্তা নিয়ে আর অসহায় গরীব পথশিশুদের জন্য আসে দুঃখ হয়ে। সমাজের ধনী শ্রেণির মানুষের দামি লেপ কম্বল সহজেই শীতের রাত আরামদায়ক করছে। ঘুমও ভালো হয় শীতের সময়।

অন্যদিকে অসহায় গরীব-দুঃখী, পথশিশুদের জন্য চরম কষ্ট হয়ে দাঁড়ায়। কারণ দামি শীতবস্ত্র, লেপ-কম্বল কেনার সামর্থ্য নেই তাদের। পথশিশু ফুটপাতে জীবন অতিবাহিত করা লোকজনের শরীর ঢাকার মতো পোশাক পর্যন্ত থাকেনা। প্রচণ্ড ঠান্ডায় কাজে বের হতে পারেন না তারা। ফলে সারাদিন দুমুটো ভাত পর্যন্ত জোটে না। দুই-তিনদিন পার হয়ে যায় অর্ধাহারে,অনাহারে। কোনো এক উষ্ণ জায়গায় কুঁজো দিয়ে দিনরাত পার করে দেন।

সবচেয়ে বেশি কষ্ট পান বৃদ্ধ এবং শিশুরা। প্রচণ্ড ঠান্ডায় কাতরাতে থাকে। অনেকে ঠান্ডাজনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েন, এমনকি তীব্র ঠান্ডায় অনেকে মারাও যায়। এমতাবস্থায় তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

আমাদের দেশে আঞ্চলিক কিছু কথা আছে, ‘পৌষের শীতে ভূত কাপে আর মাঘের শীতে বাঘ ডোরে’(গর্জন)পৌষ গেল, মাঘ আইল শীতে কাঁপে বুক/দুঃখীর না পোহায় রাতি হইল বড় দুখ।গ্রামবাংলার কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের দেশের অসহায় হতদরিদ্র মানুষদের শীতকালীন দৃশ্য ফুটে উঠে। প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে ঋতুর পালাবদল ঘটে। এই পালা বদলের হাত ধরেই শীত আসে আবার যায়। এটা স্রষ্টা প্রদত্ত প্রকৃতির নিয়ম যা ঋতুর চক্রাকারে হতে থাকে।

দেশের গরীব দুঃখী অসহায় মানুষদের শীতবস্ত্র বিতরণে মাধ্যমে তাদের মুখে হাসি ফুটানো শীত থেকে বাঁচানোর ব্যবস্থা করা উচিত। সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদের শীতার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বিশেষ করে আমাদের নজর দিতে হবে ছিন্নমূল খেটে খাওয়া মানুষ, শিশু বয়স্কদের প্রতি। মানবতার পাশে দাঁড়ানোই হচ্ছে সর্বোত্তম কাজ। যা একজন মানুষকে উদার বড় করে তোলে।

মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব, তাই গরিব-অসহায়, দুস্থের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা প্রদর্শন সহানুভূতিশীল হওয়া অত্যাবশ্যক। সব মানুষের উচিত সমগ্র সৃষ্টির প্রতি দয়া-মায়া, অকৃত্রিম ভালোবাসা, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি সহানুভূতি বজায় রাখা। তাই দেশের সর্বস্তরের ধনাঢ্য, বিত্তবান, শিল্পপতি ব্যবসায়ীদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি, আপনারা চলতি শীত মৌসুমে শীতার্ত গরিব, অসহায়, দুঃখী মানুষকে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী পাড়া-মহল্লায় নতুন বা পুরোনো কিছু শীতবস্ত্র বিতরণে অকাতরে সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করুন।

সমাজের সামর্থ্যবান বিত্তশালীরা এসব শীতার্ত মানুষের প্রতি সাহায্য সহানুভূতির হাত সম্প্রসারিত করলেই হাড় কাঁপুনি শীত থেকে তারা মুক্তি পেতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র সরবরাহ করে সাধ্যমতো শীতার্তদের পাশে এসে মানবিক সহায়তায় এগিয়ে এলেই শীত নিবারণের পাশাপাশি তাদের মুখে হাসি ফোটানো সম্ভব। আসুন, আমরা সাধ্যমতো শীতার্তদের পাশে দাঁড়াই। এটি আমাদের মানবিক দায়িত্ব। আমাদের দায়িত্ববোধই হতে পারে অসহায়ের সহায়।