

একটা সময় ছিল যখন পুরুষেরা নিজের ব্যাপারে বিশেষ মনযোগ দিতেন না। ভাবছেন, পুরুষ মানুষ এক রকম হলেই হলো! সেই দিন এখন বদলেছে। প্রত্যেক সচেতন পুরুষই এখন নিজের শরীর ও ব্যক্তিত্বের ব্যাপারে দারুণ মনযোগী। কিন্তু কীভাবে বুঝবেন আপনি সুস্থ আছেন? কীভাবে বুঝবেন আপনার শরীর ও মন স্বাভাবিকভাবে কাজ করছে, চমৎকার আছে আপনার জীবন?
একজন সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষ মানুষ হিসেবে আপনার মধ্যে কিছু লক্ষণ থাকা খুবই জরুরি।
তাই আসুন আজ জেনে নেই সেই লক্ষণগুলোর কথা......
যারা স্বাস্থ্য সচেতন তারা স্বাস্থ্যসুরক্ষায় অনেক কিছুই করে থাকেন। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, শারীরিক পরিশ্রম এবং সঠিকভাবে জীবনযাপন। এছাড়াও নিয়মিত ডাক্তারের কাছে চেকআপ তো আছেই। এতোসব করার একটাই কারণ সুস্থ দেহের অধিকারী হওয়া।
কারণ আমরা সকলেই জানি স্বাস্থ্যই হলো সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে আমাদের সুখ শান্তি বজায় থাকে।
১. একজন সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষ মানুষের সাধারণ অবস্থায় হার্টবিট রেট হয় ৭০ বা এর কাছাকাছি। সুস্থ আছেন কিনা জানতে চাইলে আজই পরীক্ষা করে দেখুন।
২. মানুষ মাত্রই যৌনতার প্রতি আগ্রহ থাকবে। আপনি যদি একজন সক্ষম পুরুষ হয়ে থাকেন এবং তারপরেও যৌনতার প্রতি আগ্রহ বোধ না করেন, তবে বুঝবেন আপনি কোনো মানসিক জটিলতায় ভুগছেন। অবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। একজন সুস্থ পুরুষের যৌনতার প্রতি অতি অবশ্যই কৌতূহল থাকবে এবং তিনি প্রতিদিন যৌনমিলনে সক্ষম হবেন।
৩. এবার একবার আপনার হাতের নখের দিকে তাকান। আপনার নখ যদি বেশ শক্ত হয় এবং নখে হালকা গোলাপি আভা দেখতে পান তবে বুঝে নেবেন আপনি একজন সুস্থ দেহের অধিকারী পুরুষ।
৪. নিজের ইউরিন নিজে পরীক্ষা করে দেখুন। যদি আপনি সুস্থ দেহের অধিকারী হয়ে থাকেন তবে আপনার ইউরিন এর রঙ খড়ের রঙ এর মত হবে।
৫. একজন সুস্থ পুরুষ হিসেবে আপনার ২০টি পুশআপ করার ক্ষমতা থাকবে। আজই চেষ্টা করে দেখুন ২০টি পুশআপ করতে পারেন কিনা।
৬. আপনি সুস্থ দেহের অধিকারী হলে বিনা বাধায় ১৫ মিনিটের মধ্যে এক মাইল দৌঁড়াতে পারবেন ।
৭. সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষ মানুষের প্রতিদিন প্রায় একই সময়ে বাথরুম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অনিয়মিত এবং নির্ধারিত সময়ে বাথরুম না হওয়া অসুস্থতার লক্ষণ।
৮. ডাক্তার এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে একজন সুস্থ দেহের মানুষের এলার্ম এবং অন্য কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিদিন সকালে প্রায় একই সময়ে ঘুম ভাঙে।
৯. ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী মানুষের ওজন উচ্চতা অনুযায়ী আদর্শ ওজনের ৫ কেজি কম বেশি হতে পারে, কিন্তু এর বাইরে নয়।
১০. সুস্থ দেহের অধিকারী মানুষেরা ভারী কাজ বা ব্যায়াম বা দৌঁড়ানোর পর হার্টবিট রেট ৫ মিনিটের মধ্যে সাধারণে নেমে আসে।
১১. অতিরিক্ত শুচিবায়ুতা মানসিক বিকারের লক্ষণ। আবার অতিরিক্ত নোংরা ও আগোছালো থাকাও তাই। একজন সুস্থ পুরুষ নিজেকে গুছিয়ে রাখতে ভালবাসবেন।
১২. আপনি যা খাচ্ছেন, সেটা ঠিক মত হজম হচ্ছে তো? গ্যাস বা বুক জ্বালা পোড়ার সমস্যা না থাকলে আপনি শারীরিকভাবে একজন সুস্থ মানুষ।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারী(রবিবার) বিশ্ব ক্যান্সার দিবস। প্রতিবছর ৪ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘আসুন ক্যান্সার সেবায় বৈষম্য দূর করি’।
দিবসটি উপলক্ষে আজ স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যাগে, স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের বিভিন্ন শাখার সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতার লক্ষ্যে নানা কর্মসূচি পালন করে সংগঠন টি।
এসময় ঢাকা আগারগাঁও ,স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহন করেন লেখক, গবেষক ও স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্ঠা ড. তারিক উজ জামান,
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার মহাসচিব তানিয়া শেখ, শিক্ষক রাশিদা আক্তার ও সোহাগী আক্তার।
এসময় ড.তারিক উজ জামান বলেন, ক্যান্সার প্রতিরোধে প্রয়োজন সচেতনতার। তবে এ সচেতনতা শুধু ব্যক্তিগত না থেকে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ। তবেই সম্ভব ক্যান্সারের মতো রোগ জয় করা।
তানিয়া শেখ বলেন নিজের শরীরের প্রতি সব সময় যত্নবান হবে। উদ্ভিজ্জ খাবার বেশীবেশী গ্রহন করবে। বিশেষ করে সাইট্রাস জাতীয় ফল, অর্থাৎ ভিটামিন সি নিয়মিত গ্রহন করবে ও সুষম খাবার খাবে। শরীর নিয়মিত চেকআাপ করাবেন। সবাই ভাল থাকবে।
swadeshsomoy24.com
ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব অনেকাংশে বেড়েই চলছে। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়াতে স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার এই আয়োজন।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার কেন্দ্রীয় কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সারা বাংলাদেশে যথাযথ পদক্ষেপ এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নরসিংদীর বিভিন্ন এলাকায় ‘আমাদের চার পাশ পরিস্কার রাখবো, ডেংগু মশা প্রতিরোধ করবো’ স্লোগানে লিফলেট বিতরণ ও সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়। লিফলেট প্রদানের পাশাপাশি স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন ও গ্রামের মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়ার নানা দিক তুলে ধরেন স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদস্যবৃন্দ।
এলাকার সবাই এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থারকে ধন্যবাদ জানান।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যা মো. আকবর হোসেন বলেন, ‘বর্তমানে ডেঙ্গু ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ডেঙ্গু মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের নিজেদের যেমন সচেতন হতে হবে, তেমনি অন্যকেও সচেতন করতে হবে।স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্ঠা ও নিরাপদ ডেভেলপম্যান্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা জানান, একটু সচেতন হলেই এডিস মশার বংশবিস্তার এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভ। কিন্তু সচেতনতার ঘাটতি দেখা দিচ্ছে দেশজুড়ে। সবচেয়ে বেশি অসচেতন দরিদ্র
শ্রেণির মানুষজন। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ এবং করণীয় দিক সম্পর্কে মানুষকে
জানাতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করছি আমরা।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্ঠা আনোয়ার হোসেন শিবলু বলেন ডেংগু থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবার আগে প্রয়োজন প্রতিরোধ গড়ে তোলা, সচেতন হওয়া।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার মহাসচিব তানিয়া শেখ বলেন,আমরা প্রত্যেকে যদি একটু সচেতন হই, নিজের বাড়ির আশপাশের ডোবা-নালা পরিষ্কার রাখি, তবেই ডেঙ্গু থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী সদস্য ইমরান আহমেদ বলেন, এডিস মশা নোংরা পানিতে নয় বরং পরিষ্কার স্বচ্ছ পানিতে জন্মে থাকে। সুতরাং সরকারি বেসরকারি সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার মিলে সচেতন নাগরিক হিসেবে যদি একটি পদক্ষেপ নেই তবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব।স্টুডেন্ট এডুকেশনাল এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান দলমত নির্বিশেষে সবাই হাতেহাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে ছোট ছোট কাজ করে ডেঙ্গু বিস্তার রোধে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
স্বদেশসময়.২৪.কম
১৫ই জুলাই (শনিবার) ২০২৩ইং বিকাল ৪.০০টায় জাতীয় যাদুঘরের সামনে শাহবাগের মোড়ে নিরাপদ চিকিৎসা চাই সামাজিক সংগঠন এর কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ হতে এক সচেতনতামুলক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
সারা দেশে এই প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরও ডেংগু ও চিকুনগুনিয়ার আক্রান্তের প্রকোপ অধিকহারে বেড়ে গেছে , বর্তমানে হাসপাতাল গুলিতে ডেংগু রুগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে আর হাসপাতাল কতৃপক্ষ সেবা দিতে হিমসিম খাচ্ছে। ডেংগু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধের একমাত্র প্রতিকার সচেতনতা। তাই জনসচেতনতা সৃষ্টি করতেই আজ লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন নিরাপদ চিকিৎসা চাই সামাজিক সংগঠন এর কেন্দ্রীয় সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন শিপলু, সঞ্চালনে ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মো: জমসেদ আলী খান কিরন, অনুষ্ঠানটি পরিচালনায় ছিলেন নিরাপদ চিকিৎসা চাই সামাজিক সংগঠন এর কেন্দ্রীয় মহাসচিব উম্মে সালমা।
বিশেষ বক্তা হিসেবে ছিলেন নিরাপদ চিকিৎসা চাই সামাজিক সংগঠন এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আকবর হোসেন ।
আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানিত সদস্য শামীমা আক্তার ও সায়মা রহমান।
ডেঙ্গু চিকিৎসা এবং প্রতিরোধে সচেতন হোন ডেঙ্গু মশাবাহিত ভাইরাস জ্বর যা এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়। এ বছর অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে এখন সারাদেশে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। সকল সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৭০ থেকে ৮০ ভাগ রোগীই ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত। হাসপাতালের রোগী ভর্তি এখন দুরূহ ব্যাপার। বিভিন্ন তথ্যমতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন লাখের অধিক।
সাধারন চিকিৎসাতেই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া সেরে যায়, তবে হেমোজেরিক ডেঙ্গু জ্বর মারাত্মক হতে পারে। বর্ষার মৌসুমে এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই বর্ষায় অধিক সতর্ক থাকুন। ডেঙ্গু সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে নিরাপদ চিকিৎসা চাই অতীতের মতো এবারও বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিভাবে বুঝবেন ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে- জ্বরের মাত্রা অনেক বেশি, সাথে প্রচণ্ড মাথা ব্যথা, চোখ ব্যথা, কোমর ব্যথা, ঘাড় ব্যথা ও শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে অসহনীয় ব্যথা। - জ্বর শুরু হওয়ার ২-৫ দিন পর সারা শরীরে লাল র্যাশ দেখা যেতে পারে (তবে হাত ও পায়ের তলাতে কোন র্যাশ থাকে না)। ■ ডাক্তারের পরামর্শে রক্তের পরীক্ষা CBC, Dengue NSI Antigen, Antibody এর মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা যেতে পারে।
ডেঙ্গু জ্বর হলে করনীয়-
দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ। পূর্ণ বিশ্রাম। জ্বর/ ব্যথার জন্য শুধুমাত্র প্যারাসিটামল ছাড়া ব্যথানাশক অন্য কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না। বেশি বেশি ফলের জুস, ডাবের পানি, স্যুপ ও তরল জাতীয় খাবার খাবেন। ■ প্রাপ্ত বয়স্কদের দৈনিক ৩লিটার পানি পান করতে হবে। এর মধ্যে ১লিটার সঠিক মাত্রায় বানানো খাবার স্যালাইন খেতে হবে। জ্বর কমে যাওয়ারও ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত ঝুকিপূর্ণ; এই সময় অবশ্যই চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকবেন। দিনে দুইবার ব্লাড প্রেসার মাপতে হবে। ব্লাড প্রেসার ১০০ এর নিচে নেমে আসলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ করে গর্ভবর্তী, লিভার, কিডনী, উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগ আছে তাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচেতনতা প্রয়োজন। প্রতিরোধের উপায়- স্বল্প জলাবদ্ধতার জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। যাতে পানি জমতে না পারে (বিশেষ করে এসির পানি, ফ্রিজের পানি, টবের পানি, পরিত্যাক্ত টায়ারে জমা পানি)।
দিনের বেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিসহ সকলকেই মশার কামড় হতে সতর্ক থাকতে হবে প্রয়োজনে মশারি ব্যবহার করতে হবে।কার্যকর এরোসল স্প্রে ব্যবহার করতে হবে। গাড়িতে মশার কামড় হতে নিজেকে রক্ষা করতে হবে। - ফুলহাতা জামা পরিধান করতে হবে এবং মশার নিধন ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। ডেঙ্গু মশা আলোতে কামড়ায়; এছাড়া সকাল-সন্ধ্যার আলোতে বিশেষভাবে সতর্ক থাকবেন। আসুন সবাই মিলে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনত হই।।
বিষ ও ক্যামিকেল মুক্ত মৌসুমি ফল এবং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার দাবীতে র্যালী ও মানববন্ধন
০২ জুন ২০২৩ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে। উক্ত মানববন্ধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা, সঞ্চালনায় সংগঠনের মহাসচিব জনাব আকবর হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চেইঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর নির্বাহী পরিচালক এবং জলবায়ু বিশেষজ্ঞ জনাব এম.জাকির হোসেন খান, বক্তব্য রাখেন নিরাপদ খাদ্য অধিকার মঞ্চ এর ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ডাঃ এস এম হাবিবুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান জামশেদ আলী খান কিরন, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন শিপলু, যুগ্ম-মহাসচিব এম. ইমরান আহমেদ,ক্রীড়া সম্পাদক শাহাবাল আহমেদ জনি,দপ্তর সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদন উম্মে সালমা, যুগ্ম প্রচার সম্পাদক সাদমান সাব্বির , সম্মানিত সদস্য রাজি উদ্দিন রাজা, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার সদস্য পুরান ঢাকার হাজী আনছার আলী শেখ। মাওলানা আসাদুল্লাহ্,শামীমা আক্তার, মুন্সিগঞ্জ জেলার ইউপি সদস্য মোঃ রনি, আব্দুল্লাহ আল মামুন, শ্রীনগর থানার সদস্য সাংবাদিক মো: আল আমিন শেখ,সহ প্রমূখ।
প্রতিদিন খাবার গ্রহণের সময় নানা প্রশ্নে জর্জরিত হচ্ছি আমরা। যা খাচ্ছি তা বিষ নয় তো? ফলমূলে কেমিকেল, মাছে ফরমালিন, মাংসে ক্ষতিকর হরমোন, শাকসবজিতে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ- এ ধরনের অনেক সংশয় ও আতঙ্কের মধ্যেই আমরা বেঁচে আছি। শুধু অশিক্ষিত বা স্বল্পশিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে নয়, অনেক সময় উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছ থেকেও আমরা এ ধরনের কথা শুনতে পাই। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ এক বিরাট চ্যালেঞ্জ আমাদের। তাই খাদ্যের যেসব ঝুঁকি নিয়ে আমরা সবসময় দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকি, দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য, আমরা অনেকেই পরিমিত ও সুষম খাবারের দিকে খেয়াল করে খাবার গ্রহণ করি না। যারাও বা বোঝেন, তাদের একটি বিরাট অংশের ধারণা হল পুঁথিগত, যার সঙ্গে ব্যবহারিক জীবনের কোনো সম্পর্ক নেই। পরিমিত সুষম খাবার বিভিন্ন উৎস থেকে নিলে খাদ্যে ঝুঁকির পরিমাণ কমে যাবে।