পরিবেশ, স্বাস্থ্য ও সমাজ উন্নয়নে অনন্য দৃষ্টান্ত — আমজাদ আলী মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন
📍 ফুলপুর, ময়মনসিংহ
"সবার আগে পরিবেশ, তার পর আমার স্বদেশ" — এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে গত ২০ বছর ধরে ফুলপুর-তারাকান্দা এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন একদল নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবক ও চিকিৎসক।
প্রতিমাসেই ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার পয়ারী গ্রামে আয়োজিত হয় আমজাদ আলী মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন-এর বিনামূল্যে চিকিৎসা ক্যাম্প। এই ফাউন্ডেশনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মরহুম আমজাদ আলী মিয়া'র স্মৃতির উদ্দেশ্যে। তাঁর পরিবারের ২৭ জন চিকিৎসক নিয়মিতভাবে এই মহৎ কাজ পরিচালনা করছেন।
আজকের কর্মসূচির শুরু হয় বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে—পরিবেশ রক্ষায় এক বলিষ্ঠ বার্তা দেয় এই আয়োজন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন:
🔹 Professor AKM Aminul Hoque
🔹 Brigadier General Azizul Hoque
🔹 Professor Dr. Sayedul Hoque
🔹 Professor Col. Awal Bhuiyan
🔹 Professor Firoza Khatun
🔹 Amdadul Hoque
🔹 Muzammel Hoque
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রাণ প্রকৃতি প্রতিবেশ পরিবেশ রক্ষা জাতীয় কমিটি-র মুখপাত্র ইবনুল সাঈদ রানা (Ibnul Syed Rana) এবং পয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মফিজুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার Iqbal Hossain সহ অন্যান্য স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ফাউন্ডেশনটি শুধু চিকিৎসা নয়, দীর্ঘদিন ধরেই পরিবেশ, স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে। সমাজ সেবায় আমজাদ আলী মিয়ার পরিবার সত্যিই বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য দৃষ্টান্ত।
🌱 পরিবেশ রক্ষায় এবং সমাজ উন্নয়নে এ ধরনের উদ্যোগ যেন ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে—এই কামনায় দিনটির কার্যক্রম সমাপ্ত হয়।
শুক্রবার, ৪ জুলাই, ২০২৫
বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
টাঙ্গুয়ার হাওর রক্ষায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে
টাঙ্গুয়ার হাওর রক্ষায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে
ঢাকা, ১৮ জুন ২০২৫
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা টাঙ্গুয়ার হাওরকে পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য দ্রুত কার্যকর ও সুনির্দিষ্ট সরকারিভাবে দায়-দায়িত্ব নির্ধারণসহ পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থাপনা নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
“বিপর্যয়ের হাত থেকে টাঙ্গুয়ার হাওরকে বাঁচান”—এই মূল শ্লোগানকে সামনে রেখে আয়োজিত মানববন্ধনে হাওর অঞ্চলবাসী, ঢাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, পরিবেশবাদী সংগঠন ও সচেতন নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে হাওর অঞ্চলবাসী সমন্বয়ক ড.হালিমদাদ খান সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষা জাতীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য জাকিয়া শিশির, প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষা জাতীয় কমিটির মূখপাত্র এবং নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, “টাঙ্গুয়ার হাওর শুধু সুনামগঞ্জবাসীর নয়, এটি জাতীয় সম্পদ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি। অথচ এটি প্রতিনিয়ত অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন, অবৈধ শিকার, দূষণ এবং যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে হুমকির মুখে পড়ছে।”
তারা আরও বলেন, “সরকারি ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে দায়িত্ব বিভাজনের অভাবে সঠিক ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হচ্ছে। তাই টাঙ্গুয়ার হাওরের সুরক্ষায় একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা জরুরি, যেখানে সংরক্ষণ, পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য, স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকা এবং টেকসই পর্যটনের বিষয়গুলো গুরুত্ব পাবে।”
আয়োজক ‘হাওর অঞ্চলবাসী, ঢাকা’ জানিয়েছে, তারা এই দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদান করবে এবং ভবিষ্যতেও ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।
মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫
একজন অসহায় রিক্সাচালকের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে এলেন সমাজসেবক নুরুস সাবাহ মিঠু ও তার টিম
![]() |
নুরুস সাবাহ মিঠু ও তার টিম এর পক্ষে নগদ টাকা তুলে দেন স্বদেশ মৃত্তিক মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আকবর হোসেন |
ঢাকা, ৯ জুন ২০২৫:
একজন হতভাগ্য রিক্সা চালক—নামটি হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। কিন্তু তাঁর কষ্ট, তাঁর যুদ্ধটা খুব বাস্তব। মারাত্মকভাবে আহত হয়ে হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন তিনি। জরুরি চিকিৎসা না করলে তার জীবন বাঁচানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু হাত ছিল খালি, চোখে ছিল একরাশ অনিশ্চয়তা।
ঠিক এমনই এক মুহূর্তে সাহস ও মানবতার দীপ্ত আলো হয়ে সামনে আসেন নুরুস সাবাহ মিঠু ও তার অসাধারণ টিম।
সংগঠিতভাবে তারা দ্রুত অর্থ সংগ্রহ করেন, চিকিৎসার যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এবং এই অসহায় মানুষটির পাশে দাঁড়ান।
এখন তিনি চিকিৎসাধীন, ধীরে ধীরে সুস্থতার পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। ৯ জুন ২০২৫ রাতে বাড়ি ফিরেন তিনি।
এই ঘটনা প্রমাণ করে, এখনও সমাজে এমন মানুষ আছেন যারা নিঃস্বার্থভাবে মানুষের পাশে দাঁড়ান।
নুরুস সাবাহ মিঠু ও তার টিমের এই উদ্যোগ শুধু একটি প্রাণই রক্ষা করেনি—জাগিয়ে তুলেছে আশার আলো, ছড়িয়ে দিয়েছে মানবতার বার্তা।
নুরুস সাবাহ মিঠু ও স্বদেশ মৃত্তিকার এ ধরনের মানবিক কার্যক্রম সমাজে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। পথের একজন সাধারণ রিক্সাওয়ালার জীবন বাঁচাতে তারা যেভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় এবং অনুকরণীয়। বিভিন্ন মহল থেকে তাঁদের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে।
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
মিঠু-সাবাহ টিমের সহযোগিতায় মানবিক কার্যক্রম সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে মাংস বিতরণ
শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫
Bio Diversity & Climate Conference 2025 শীর্ষক সেমিনার
Bio Diversity & Climate Conference 2025 শীর্ষক সেমিনার
২৯ মে ২০২৫
বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫
স্বদেশ মৃত্তিকার ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সমাজসেবায় সম্মাননা পেলেন ড. তারিক উজ জামান
সমাজসেবায় সম্মাননা পেলেন ড. তারিক উজ জামান
স্বদেশ মৃত্তিকার ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে সমাজসেবায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মাননা প্রদান করা হয় স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট লেখক ড. তারিক উজ জামানকে।
দীর্ঘদিন ধরে তিনি শিক্ষা ও সমাজ উন্নয়নে নিষ্ঠাভরে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর প্রজ্ঞা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মানবিক নেতৃত্ব স্বদেশ মৃত্তিকার কর্মকাণ্ডে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। স্বদেশ মৃত্তিকার মতো একটি মানবিক উদ্যোগের সঙ্গে তাঁর সক্রিয় সম্পৃক্ততা এবং দিকনির্দেশনা অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে শত শত সুবিধাবঞ্চিত শিশুকে, যারা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
এই সম্মাননা শুধু তাঁর ব্যক্তিগত কৃতিত্বের স্বীকৃতি নয়, বরং এটি একটি আদর্শের সম্মান—যা তিনি জীবনের প্রতিটি পরতে বহন করে চলেছেন।
ড. তারিক উজ জামানকে অভিনন্দন ও শুভকামনা।
বুধবার, ৭ মে, ২০২৫
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন নারী উদ্যোক্তা হিসেবে রূপা আহমেদ বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উদ্যোক্তা হিসেবে রূপা আহমেদ বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত
ঢাকা, ৭ মে ২০২৫:
দীর্ঘ দুই দশক ধরে শিক্ষা ও মানব উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে আসা স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা উদযাপন করলো তাদের গৌরবময় ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। রাজধানীর এক জমকালো অনুষ্ঠানে সংস্থার বর্তমান ও সাবেক সদস্য, শিক্ষার্থী, সমাজকর্মী ও বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে এই দিনটি উদযাপিত হয়।
অনুষ্ঠানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল সমাজ ও উন্নয়নে অবদান রাখা ব্যক্তিদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান।
এ বছর নারী উদ্যোক্তা হিসেবে বিশেষ সম্মাননা লাভ করেন রূপা আহমেদ, যিনি দীর্ঘদিন ধরে নারী ক্ষমতায়ন, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতা নিয়ে কাজ করছেন।
রূপা আহমেদ বলেন,
"একজন নারী হিসেবে উদ্যোক্তা হওয়া সহজ ছিল না। তবে আমি বিশ্বাস করি—উদ্যম, আত্মবিশ্বাস এবং সঠিক দিকনির্দেশনা থাকলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। আজকের এই সম্মাননার জন্য আমি কৃতজ্ঞ এবং আরও বেশি নারীদের উদ্যোক্তা হয়ে উঠার আহ্বান জানাই।"
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বদেশ মৃত্তিকার চেয়ারম্যান ও সিইও মো. অোকবর হোসেন যিনি বলেন,
"আমরা বিশ্বাস করি—শিক্ষা, সমাজসেবা ও নারী উন্নয়নের মধ্য দিয়েই একটি টেকসই সমাজ গঠন সম্ভব। আজ যারা সম্মাননা পেয়েছেন, তারা আমাদের প্রেরণার বাতিঘর।"
অনুষ্ঠানে আরও ছিল শিশুদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা,
অনুষ্ঠান শেষে আগামী ৫ বছরে দেশের ২০টি নতুন উপজেলায় কার্যক্রম বিস্তারের ঘোষণা দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ”সমাজসেবায় বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হলেন এহসানুল হক সেতু”
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
সমাজসেবায় বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত হলেন এহসানুল হক সেতু
ঢাকা, ৬ মে ২০২৫:
‘মানবতার জন্য শিক্ষা’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ২০ বছর পূর্তি উদযাপন করলো স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা। রাজধানীর একটি স্থানীয় মিলনায়তনে আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে সমাজের বিভিন্ন স্তরের অতিথিদের উপস্থিতিতে এক আবেগঘন পরিবেশে পালিত হয় এই গৌরবময় দিনটি।
অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিল শিক্ষা ও সমাজসেবায় অবদানের জন্য গুণীজন সম্মাননা প্রদান। এ বছর এই সম্মাননা অর্জন করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষা অনুরাগী এহসানুল হক সেতু। তাকে "সমাজ পরিবর্তনের অগ্রদূত" হিসেবে আখ্যায়িত করে সংস্থার পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সিইও মো. আকবর হোসেন ক্রেস্ট তুলে দেন।
এহসানুল হক সেতু তার বক্তব্যে বলেন,
“এই সম্মাননা শুধু আমার নয়—যারা সমাজের অবহেলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায়, তাদের সকলের প্রেরণা। আমি স্বদেশ মৃত্তিকার সঙ্গে পথচলা এখন থেকে শুরু করলাম শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর আশায়, আজ এই দীর্ঘ যাত্রায় সমাজের অনেক রূপান্তরের অংশ হতে পেরে গর্বিত।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সিইও মো. আকবর হোসেন, যিনি বলেন,
“২০ বছর আগে ছোট পরিসরে যাত্রা শুরু করলেও আজ স্বদেশ মৃত্তিকা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে। সমাজসেবায় জনাব এহসানুল হক সেতুর ভূমিকা আমাদের সকলের জন্য অনুকরণীয়।”
এছাড়া অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কৃতি শিক্ষকদের সম্মাননা এবং সংস্থার ২০ বছরের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানের সমাপ্তিতে আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা ও আরও বৃহৎ পরিসরে সমাজসেবার অঙ্গীকার ঘোষণা করা হয়।
সোমবার, ৫ মে, ২০২৫
স্বদেশ মৃত্তিকা’র ‘চ্যারিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ নারী উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন ড. জেসমিন রহমান
স্বদেশ মৃত্তিকা’র ‘চ্যারিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ নারী উদ্যোক্তা সম্মাননা পেলেন ড. জেসমিন রহমান
ঢাকা, ৫ মে ২০২৫ – আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নারী উদ্যোক্তা ড. জেসমিন রহমানকে স্বদেশ মৃত্তিকা কর্তৃক ‘স্বদেশ মৃত্তিকা চ্যারিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ নারী উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে ওয়াশিংটন ডিসিতে কর্মরত।
ড. জেসমিন রহমান বাংলাদেশের নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর উদ্যোগ ও নেতৃত্বে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্প দেশের পিছিয়ে পড়া নারীদের জীবনে আশার আলো এনেছে। নারী উদ্যোক্তা হিসেবে তাঁর অগ্রণী ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপই তাঁকে এই সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।
পুরস্কার গ্রহণের সময় ড. জেসমিন বলেন, “এই সম্মাননা শুধু আমার ব্যক্তিগত প্রাপ্তি নয়, বরং এটি বাংলাদেশের সব নারী উদ্যোক্তার জন্য একটি প্রেরণা। আমি স্বপ্ন দেখি এমন একটি সমাজ, যেখানে প্রতিটি নারী স্বনির্ভর ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন যাপন করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি স্বদেশ মৃত্তিকা পরিচালিত ‘স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন’-এর সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষার পাশে আছি এবং সব সময় থাকবো। এই শিশুদের ভবিষ্যৎ গড়ার পথে যে কোনো প্রয়োজনে আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী পাশে থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
স্বদেশ মৃত্তিকা প্রতি বছর সমাজ উন্নয়ন, মানবিকতা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডে অসাধারণ অবদানের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার প্রদান করে থাকে। ২০২৫ সালের আয়োজনে ড. জেসমিনের পাশাপাশি আরও কয়েকজন খ্যাতনামা সমাজসেবক ও শিক্ষাবিদকে সম্মানিত করা হয়।
রবিবার, ৪ মে, ২০২৫
স্বদেশ মৃত্তিকা’র ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আলোচনা সভা ও চ্যারিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ অনুষ্ঠিত
নারী উদ্যোক্তাঃ শাহিনুর হক
ছবি , নারী উদ্যোক্তা ও সংস্কৃতিসেবী।নাজনিন আক্তার , বিশিষ্ট নারী উদ্যোক্তা, নিলুফার আলম
পপি ।নারী উদ্যোক্তা, রুপা আহমেদ , নারি উদ্যোক্তা বাংলাদেশ (WEB ) ফাইন্ডেশন
চিকিৎসাক্ষেত্রেঃ ডা: তাসমিয়া ইসলাম তৃষা- চিকিৎসাক্ষেত্রে, ডা: মেহেরুন নেসা- চিকিৎসাক্ষেত্রে.
শ্রেষ্ট লেখিকা ও প্রকাশক – নন্দিনী লুইজা, লেখক ও প্রকাশক
শ্রেষ্ঠ উপস্থাপক: কনুজ শিকদার – উপস্থাপক বাংলাদেশ বেতার, সংবাদ পাঠক – বিজয় টিভি, শেখ নজরুল ইসলাম - উপস্থাপক বাংলাদেশ বেতার । মহাসচিব , বন্ধন কালচারাল ফোরাম , তানিয়া আফরিন - ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট , অনুষ্ঠান উপস্থাপিকা বিটিভি, জান্নাতুন নাঈম ইরা- উপস্থাপক বাংলাদেশ বেতার
শ্রেষ্ঠ চলচিত্র অভিনেত্রী – সালমা আক্তার শারমিন, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ।
2. রুমানা ইসলাম মুক্তি, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, শিউলী আক্তার (শিউলি) শিল- চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ।
শ্রেষ্ঠ কবি – জুবায়ের আল মাহমুদ । কবি ও বেতার উপস্থাপক । কাব্যিক লেখায় বিশেষ অবদানের জন্য ।
সংগীতে- রবিন আহমেদ । সি ই ও , আরিয়ান ইভেন্ট এজেন্ট ।
নৃত্যে – ১. ফারহানা চোধুরি বেবি । সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ত্ব ও নৃত্য পরিচালক
২. কায়নাত ইসলাম নামিরা। নৃত্য শিল্পী।
শ্রেষ্ঠ সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ত্ব – নাসরিন হক লিজা । সংস্কৃতি অংগনে বিশেষ অবদানের জন্য ।
শ্রেষ্ঠ লেখক ও প্রকাশক – নন্দিনী লুইজা। প্রকাশনায় বিশেষ অবদানের জন্য
শ্রেষ্ঠ ইভেন্ট অর্গানাইজার – আবুল বাশার আজাদ শাহীন । আন্তর্জাতিক ইভেন্ট অর্গানাইজার ।
শ্রেষ্ঠ ফটো সাংবাদিক – মোস্তাফিজুর রহমান মিন্ট। ফটো সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য ।
তথ্য ও প্রযুক্তি -মোঃ সিরাজুল ইসলাম । তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক। স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ।
সফল সংগঠক – নাজমুল খান । পরিচালক, কালারস মাল্টিমিডিয়া।
সংগঠক ও সমাজকর্মী - মাইদুল ইসলাম মামুন।
শিক্ষায় –
শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য – তানিয়া শেখ,শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য – রাশিদা আক্তার ।
– শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য – সোহাগী আক্তার , শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য – জাবেদ হোসেন ।
শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য – শাহানাজ আক্তার ।