খেলা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
খেলা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৫

সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

 সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন।

গাজীপুরের ফাল্গুন শুটিং স্পটে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য আয়োজিত বার্ষিক বনভোজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। 
 
গত ১৬ জানুয়ারি ২০২৫, বৃহস্পতিবার, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা আয়োজিত এই বিশেষ অনুষ্ঠানে শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
 
স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল শিশুদের মাঝে আনন্দ ও শিক্ষা-বহির্ভূত অভিজ্ঞতা প্রদান। পুরো আয়োজনটিতে সহযোগিতা করেছেন ফিরোজ আহমেদ, জান্নাতুন নাঈম ইরা, হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন, ফাল্গুন শুটিং স্পষ্ট এবং স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা।
 
দিনব্যাপী এই আয়োজনের মধ্যে ছিল প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘুরে বেড়ানো, খেলাধুলা এবং শিক্ষার্থী ও অতিথিদের জন্য র্যাফেল ড্র। অংশগ্রহণকারীরা দিনটি অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে উপভোগ করে।
এই ধরনের উদ্যোগ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং তাদের জীবনে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করে।
 
এ সময় উপস্থিত ছিলেন:
স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন এর চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন,
মহাসচিব ও প্রধান শিক্ষক তানিয়া শেখ।
 

সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা  উপদেষ্টা লায়ন ফিরোজ আহমেদ, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ভাইস চেয়ারম্যান জান্নাতুল নাইম ইরা, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক,সিরাজুল ইসলাম সাগর, অর্থ সম্পাদক, সাদমান সাব্বির, ও সাংগঠনিক সম্পাদক মশিয়ুর রহমান
 
হাত বাড়িয়ে দাও ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা আনোয়ার হোসেন শিবলু 
 
SEA ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, সমাজসেবক মোহাম্মদ মিঠু সাবাহ,
শিক্ষকবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন
 
ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবেশনায় সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়

 

শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪

 আইএসডি’র বার্ষিক সুইমিং গালা অনুষ্ঠিত

আইএসডি’র বার্ষিক সুইমিং গালা অনুষ্ঠিত

[ঢাকা, ২৫ মে, ২০২৪] শিক্ষার্থীদের সাঁতারের পারদর্শিতা প্রদর্শনে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি)’র বার্ষিক অনুষ্ঠান ‘সুইমিং গালা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজেদের মধ্যে একাত্মবোধ জাগ্রত করা ও সাঁতারের আনন্দ সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও স্কুলের কর্মীদের অংশগ্রহণে ২২ মে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়। শিক্ষার্থীরা স্ট্রোকস, ফ্রিস্টাইল, মিক্সড রিলে-সহ সাঁতারের ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে তাদের পারদর্শিতা প্রদর্শন করেন। এছাড়া শিক্ষক ও অভিভাবকরা
র‍্যাফট রেস ও রিলে সুইমে অংশগ্রহণ করেন।
সাঁতারের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অনন্য অর্জনগুলোকে উদযাপনে এবারে দ্বিতীয় বছরের মত আইএসডি’র লোয়ার প্রাইমারি শিক্ষার্থীরা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। সাঁতারের পূর্ব অভিজ্ঞতা বিবেচনায় না নিয়ে স্কুলের সকল শিক্ষার্থীদের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয় আইএসডি।

আইএসডি’র শারীরিক শিক্ষা (পিই) কার্যক্রমের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হল স্কুলটির সুইমিং প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে স্ট্রোক স্টাইল সাঁতারে পারদর্শী হওয়ার পাশাপাশি দলগত কাজে দক্ষতা অর্জন, আত্মবিশ্বাস গড়া, শারীরিক সুস্থতা এবং ওয়াটার-সেফটি অর্থাৎ জলাশয়ে নিরাপদে থাকার নিয়মকানুন আয়ত্ত করা সহ সাঁতারের অন্যান্য বিষয়গুলোকেও গুরুত্ব দিতে শেখে শিক্ষার্থীরা। 

এ আয়োজন নিয়ে আইএসডি’র ‘অস্টসুইম’ স্বীকৃত সাঁতার প্রশিক্ষক জর্ডান ডডরিজ বলেন, “শরীর ও মন দুটোর জন্যই সাঁতার অত্যন্ত উপকারী। শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ও পেশি শক্তি উন্নত করতে সাঁতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও জলজ পরিবেশ আমাদের মন শান্ত করে, মানসিক চাপ কমিয়ে আনে ও সামগ্রিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। এই নানারকম শারীরিক ও মানসিক উপকার পেতে বয়স নির্বিশেষে সবার জন্যই সাঁতার কাটা জরুরি”।

বিভিন্ন ধরনের সুইমিং প্রোগ্রাম নিয়ে আগামী ১৪ আগস্ট তারিখে ‘সুইম একাডেমি’লু করতে যাচ্ছে আইএসডি। এর মধ্যে রয়েছে সেকেন্ডারি সুইম টিম, ইএস সুইম টিম, অ্যাডভান্সড সুইম ক্লাব, এলিমেন্টারি সুইম ক্লাব, সুইম এন্ড্যুরেন্স, ও আইএসডিসুইমিং সার্টিফিকেট কোর্স (অস্টসুইম স্কিল-ভিত্তিক ৫-সপ্তাহের বিশেষকার্যক্রম)।

ইনজুরির কবলে পুনরায় লিওনেল মেসি

ইনজুরির কবলে পুনরায় লিওনেল মেসি

স্বদেশসময়২৪.কমঃ শাহবাজ আহমেদ- 

সম্প্রতি মেজর সকার লীগে ভ্যানকুভার এর বিপক্ষে

ম্যাচের পূর্বে অনুশীলনে বড় দুঃসংবাদের সামনে 

দাঁড়িয়ে লিওনেল মেসি। অনুশীলনের সময় মেসিকে

বেশ ক্লান্ত দেখা যায়। তিনি বারবার হাটু গেড়ে বসে 

পড়েন মাঠে। এটাই এখন লিওনেল মেসি ফ্যানদের 

জন্য বড় দুঃসংবাদ। হ্যামস্ট্রিং ও হাঁটুর চোটে জাতীয় দলের হয়ে খেলা নিয়ে তার অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

 কোপা আমেরিকার পূর্বে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক ওনের মেসির ইনজুরি বড় চিন্তার বিষয়।

এমতো পরিস্থিতিতে ভ্যানকুভার এর বিপক্ষে মেসিকে মাঠে না নামানোর পরিকল্পনা ইন্টার মায়ামি কোচ টাটা মার্তিনোর।

 

লাতিন ফুটবলের সেরা আসর কোপা আমেরিকার জন্য ইতিমধ্যে লিওনেল স্ক্যালোনি (আর্জেন্টাইন কোচ)  

মেসিকে অধিনায়ক করে আর্জেন্টিনার প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে। এই সময়টা বেশ ব্যস্ত সময় পার করবেন

 আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসি।

 

কিছুদিন পরে কোপা আমেরিকার পূর্বে আর্জেন্টিনা ২টি ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলবে। এছাড়াও বেশ ব্যস্ত সময় চলছ

 এমএলএসএ। আর্জেন্টাইন এই সুপারস্টার এর দম ফেরানোর সুযোগ নেই। তাছাড়া জাতীয় দলের জার্সি গায়ে

 মেসিকে দেখার জন্য ভক্তরা ইতিমধ্যে তোলপার শুরু করে দিয়েছে।

 

তবে আর্জেন্টাইন ভক্তদের জন্য দুঃসংবাদ - মেসির ছোট ইনজুরির কারণে প্রস্তুতি ম্যাচগুলোতে মাঠে নাও দেখা

 যেতে পারে এই ফুটবলারকে। ইনজুরি কোনভাবেই পিছু ছাড়ছে না লিওর। কিছুদিন আগে ইনজুরি থেকে ফিরে

 পুনরায় হাটুতে ব্যথা অনুভব করছেন এই তারকা।

 

এরমধ্যে অনেকগুলো ম্যাচের পরিকল্পনা চলছে। আগামী ২৬ মে ভ্যানকুভারের বিপক্ষে এমএলএস ( মেজর

 লীগ সকার) এর ম্যাচ রয়েছে। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে কানাডার একটি স্টেডিয়ামে। তাই ইতিমধ্যেই মেসির দল 

ইন্টার মায়ামি কানাডায় পৌঁছে গেছে। তবে এই ম্যাচে আর্জেন্টাইন সুপারস্টারকে মাঠে দেখা যাবে কি’না তা

 নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

 

গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে ভ্যানকুভার এর বিপক্ষে মাঠে না নামার সম্ভাবনা রয়েছে আর্জেন্টাইন এই মহা তারকার। 

কিছুদিন পরে আবার প্রস্তুতি ম্যাচ হিসেবে আর্জেন্টিনা ইকুয়েডর ও গুয়েতেমালা এর বিপক্ষে মাঠে নামবে।

  আর্জেন্টিনার খেলা কবে জেনে নিন। 

 

শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ের আসরে নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে, আর্জেন্টিনা দলের মেসি ও ডি-মারিয়া রাই বড় 

ভরসার নাম। বিশ্বকাপজয়ী এই দলটার নেতৃত্বে থাকবেন লিও মেসি। তবে হঠাৎ করে মেসির ইনজুরি বড় চিন্তার

 কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

 

এমএলএস এর পরবর্তী ম্যাচ ভ্যানকুভার এর বিপক্ষে মেসিকে চোটাক্রান্ত অবস্থায় মাঠে না নামানোর 

পরিকল্পনা করছে ইন্টার মায়ামি কোচ টাটা মার্তিনো। নিজেদের শেষ ১০ ম্যাচে টানা অপরাজিত থেকেছে মেসির

দল ইন্টার মায়ামি। তাই খানিকটা নির্ভয় আছে মায়ামি ম্যানেজমেন্টের।

 

দ্রুত আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসির ইনজুরি সম্ভাবনা কাটলে তাকে আর্জেন্টিনার 

জার্সিতে কোপা আমেরিকার পূর্বের ফ্রেন্ডলি ম্যাচগুলোতে দেখা যেতে পারে। ইকুয়েডর ও গুয়েতেমালা এর

 বিপক্ষে মেসিকে মাঠে দেখা যাবে কিনা এই নিয়ে সংশয় রয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

 বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প

বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প

[ঢাকা, ১৮ মে, ২০২৪] টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশে আসতে যাচ্ছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনার ফুটবল একাডেমি। রাজধানীর
ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা-আইএসডি ক্যাম্পাসে আয়োজিত হতে যাচ্ছে তাদের ট্রেনিং ক্যাম্প। বার্সা একাডেমির কোঅর্ডিনেটর ফ্রানসেস্ক পুইগডোমিনেক ও কোচ হেক্টর আলবিনানা সরাসরি তত্ত্বাবধানে আগামী ১৯-২৩ জুন এ ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হবে।
এফসি বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠান বার্সা একাডেমি এর শিক্ষার্থীদের ফুটবলের মাধ্যমে কেবল খেলোয়াড় হওয়ার প্রশিক্ষণই দেয় না; একইসাথে,ভালো মানুষ হিসেবেও গড়ে তোলার চেষ্টা করে। এটি বার্সার তৈরি নিজস্ব পদ্ধতি দ্বারা অনুপ্রাণিত স্কুল মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। দক্ষতা উন্নয়ন, দলগত কাজ ও খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তরুণ মেধাবীদের ফুটবলে দক্ষ ও আগ্রহী করে তোলার ক্ষেত্রে একটি প্রতিশ্রুতিশীল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ভূমিকা রাখছে আইএসডি’র বার্সা একাডেমি ফুটবল ট্রেনিং ক্যাম্প।
বার্সা একাডেমি ফুটবল ট্রেনিং ক্যাম্প সামগ্রিক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেয়, যেখানে প্রতিটি খেলোয়ারকে কেবল প্রায়োগিক দক্ষতা বাড়ালেই হবে না; পাশাপাশি দলগত কাজের গুরুত্ব, সততার সাথে খেলা (ফেয়ার প্লে) এবং খেলার প্রতি মর্যাদার বিষয়টিও শিখতে হয়। আইএসডি ও অন্যান্য স্কুলের
৬-১৭ বছর বয়সী আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই ক্যাম্পে অংশ নিতে পারবে।
বয়সভিত্তিক ৩টি গ্রুপে সেশনগুলো আয়োজিত হবে - অনুর্ধ্ব ১১ বছর বয়সীদের জন্য সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত, অনুর্ধ্ব ১৪ বছর বয়সীদের জন্য বেলা সাড়ে ১২টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এবং অনুর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সীদের জন্য বেলা সাড়ে ৩টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত।
ক্যাম্পের জন্য নিবন্ধনের সুযোগ থাকবে আগামী ২১ মে পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪

 বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প

বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প

[ঢাকা, ১৬ মে, ২০২৪] ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা’র (আইএসডি) ক্যাম্পাসে বার্সা একাডেমির নির্ধারিত কোচের সরাসরি তত্ত্বাবধানে টানা ২য় বারের মতো আয়োজিত হতে যাচ্ছে ট্রেনিং ক্যাম্প। ক্যাম্পটি আগামী ১৯-২৩ জুন অনুষ্ঠিত হবে। ফুটবল বিষয়ক এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে আইএসডি’র পাশাপাশি অন্যান্য স্কুলের শিক্ষার্থীরাও অংশ নিতে পারবে।

এফসি বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠান বার্সা একাডেমি এর শিক্ষার্থীদের ফুটবলের মাধ্যমে কেবল খেলোয়াড় হওয়ার প্রশিক্ষণই দেয় না; একইসাথে, ভালো মানুষ হিসেবেও গড়ে তোলার চেষ্টা করে। এটি বার্সার তৈরি নিজস্ব পদ্ধতি দ্বারা অনুপ্রাণিত স্কুল মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
দক্ষতা উন্নয়ন, দলগত কাজ ও খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তরুণ
মেধাবীদের ফুটবলে দক্ষ ও আগ্রহী করে তোলার ক্ষেত্রে একটি প্রতিশ্রুতিশীল প্ল্যাটফর্ম
হিসেবে ভূমিকা রাখছে আইএসডি’র বার্সা একাডেমি ফুটবল ট্রেনিং ক্যাম্প। এতে সমাদৃত
বার্সা পদ্ধতি (বার্সা মেথডলজি) অবলম্বন করে অংশগ্রহণকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ
নিশ্চিত করবেন বার্সা একাডেমির কোঅর্ডিনেটর ফ্রানসেস্ক পুইগডোমিনেক ও কোচ হেক্টর
আলবিনানা। কোচদের দক্ষতা ও নির্দেশনা অংশগ্রহণকারীদের জন্য সহায়ক হবে এবং এই
অভিজ্ঞতা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
বার্সা একাডেমি ফুটবল ট্রেনিং ক্যাম্প সামগ্রিক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেয়, যেখানে
প্রতিটি খেলোয়ারকে কেবল প্রায়োগিক দক্ষতা বাড়ালেই হবে না; পাশাপাশি দলগত কাজের
গুরুত্ব, সততার সাথে খেলা (ফেয়ার প্লে) এবং খেলার প্রতি মর্যাদার বিষয়টিও শিখতে হয়।
আইএসডি ও অন্যান্য স্কুলের ৬-১৭ বছর বয়সী আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই ক্যাম্পে অংশ
নিতে পারবে। বয়সভিত্তিক ৩টি গ্রুপে সেশনগুলো আয়োজিত হবে - অনুর্ধ্ব ১১ বছর বয়সীদের
জন্য সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত, অনুর্ধ্ব ১৪ বছর বয়সীদের জন্য বেলা সাড়ে
১২টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এবং অনুর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সীদের জন্য বেলা সাড়ে ৩টা
থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত।
ক্যাম্পের জন্য এখনই নিবন্ধন করা যাবে; নিবন্ধনের সুযোগ থাকবে আগামী ২১ মে পর্যন্ত।
এ বিষয়ে অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ থেকে বিস্তারিত জানা যাবে। আইএসডি’র শিক্ষার্থীরা
https://forms.gle/CuvBXERyWwdvAuZa6 এই লিঙ্ক থেকে ও আইএসডি বাদে অন্যান্য
স্কুলের শিক্ষার্থীরা https://forms.gle/zv5rZDYUSdfg4xHD6 এই লিঙ্ক থেকে নিবন্ধন
করতে পারবে।

রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন স্কুলে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান

স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন স্কুলে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান

স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা পরিচালিত স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের আগারগাঁও শাখার ১৪তম বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

০৯ মার্চ ২০২৪-ইং শনিবার বিকেল ৪.০০ টায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর, আগারগাঁও, ঢাকার মিলনায়তনে' স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা এর উদ্যোগে শেষ হয়েছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।

এই বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হারুনুর রশিদ (সি আই পি) চেয়ারম্যান, এশিয়ান টেলিভিশন ও রেডিও।

সভাপতিত্ব করেন মো: আকবর হোসেন, চেয়ারম্যান, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।

অনুষ্ঠান উদ্ভোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী চ্যায়াররম্যান ঝলক ফাউন্ডেশন ও স্বদেশ মূর্ত্তিতা মানব উন্নয়ন সংস্থা

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লায়ন গোলাম সরোয়ার মানিক, চেয়ারম্যান, প্রযুক্তি ও প্রজন্ম ফাউন্ডেশন, উপদেষ্টা স্বদেশ মুর্ত্তিকা মানব উন্নয়ন।
ডাঃ এস এম হাবিবুর রহমান, উপদেষ্টা স্বদেশ মুর্ত্তিকা মানব উন্নয়ন।

লায়ন রাশিদা হামিদ অনি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ,বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ, ১৬ নং ওয়ার্ড।

আব্দুল আজিজ কিউরেটর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর

মোঃ মেজবাহ উদ্দিন, উইনিট মেনাজার, সোনালী ইন্সুরেন্স কোঃ লিঃ

শেখ নজরুল ইসলাম, উপস্থাপক বাংলাদেশ বেতার ও সাধারন সম্পাদক বন্ধন কালচারাল ফার্ম।
ডা গোলাম রহমান – চেয়ারম্যান- স্টুডেন্ট এএডুকেশন এসোসিয়েশন।

আব্দুল রব সুলতান, সাবেক উপসচিব, আব্দুল ওয়াদুদ, সাধারন সম্পাদক, জাতীয় শ্রমিমলীগ, শেরেবাংলা নগর, থানা ও সাহাবাল আহমেদ জনি।

অনুষ্ঠান পরিচালনায় তানিয়া শেখ- মহাসচিব, স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও প্রধান শিক্ষক স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।

আরো উপস্থিত ছিলেন সাদমান সাব্বির, আব্দুল রাজ্জাক, মোঃ বাবুল হোসাইন, জাহাংগীর আলম, মশিউর রহমান ও স্বদেশ মৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ সহ গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।

রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন, নরসিংদী শাখা স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন, নরসিংদী শাখা স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

 স্পোর্টস ডেস্ক | স্বদেশসময় টোয়েন্টিফোর.কম

 ঢাকা: জমজমাট আয়োজনে শেষ হয়েছে  স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা পরিচালিত স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন, নরসিংদী শাখা স্কুলের( সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সুকুল)  বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৪। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি)  স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা আয়োজিত নরসিংদী,রায়পুরার বালুয়াকান্দী গ্রামের স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতনের  মাঠে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ওবায়দুর রহমান(ওবায়দুল্লাহ) বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক, বালুয়াকান্দি

সভাপতিত্ব করেন মো: আকবর হোসেন. চেয়ারম্যান স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন

,উদ্ধোধক আবুল কালাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, হাসনাবাদ বাজারপ্রধান মেহমান, বি.এম. সেলিম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, মাধবদী

স্বাগত ভাষণ দেন তানিয়া শেখ, মহাসচিব, স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা ও প্রধান শিক্ষক স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।
শুভেচ্ছা জানান কান্তা শেখ, সভাপতি স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা, নরসিংদী শাখা ও সহকারী প্রধান শিক্ষক স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মোঃ মমেন মিয়া, সভাপতি,স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন কমিটি
,হাজী আবুল কাসেম, সাধারণ সম্পাদক,স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন কমিটি   ডা. জাহাঙ্গীর আলম,সদস্য ১ নং ওয়ার্ড, আমিরগঞ্জ ইউপি, কাজী নজরুল ইসলাম, পরিচালক, পলাশ ডায়াগনোষ্টিক
 
সেন্টার, এসএম শরীফ, সহ-সভাপতি, রায়পুরা প্রেস ক্লাব,মোঃ গোলাম রহমান, চেয়ারম্যান, স্টুডেন্ট এডুকেশনাল ।
এসোসিয়েশন। মোঃ সুমন ইসলাম, মোঃ মামুন মিয়া, স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থর প্রচার সম্পাদক
 
সাদমান সাব্বির।
 
আরো উপস্থিত ছিলেন স্বদেশমৃত্তিকা আদর্শ বিদ্যানিকেতন শিক্ষকবৃন্দ,শান্তা শেখ, সানজিদা আক্তার, শাকিলা ইসলাম, তারেক আহমেদ, মোঃ রুহুল।

 সকালে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলন ও বর্ণাঢ্য উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। দলগত ডিসপ্লে, মশাল প্রজ্জ্বলন, মার্চ পাস্টের পর বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ইভেন্টের মধ্যে ছিল,  দৌড় , ব্যাঙ দৌড়, মোরগের লড়াই, দীর্ঘ লাফ, সিন্ধু খুজে মুক্তা আনে, কচ্ছবের গতিতে চলা, সুঁই গাথা, জলে ডাংগায় , মুয়ুর নাচে পেখম মেলে, ও চামচ খেলা, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা, অতিথি ও অভিভাবকদের জন্য সতিনের ছেলে কেউ নেয়না , অন্ধের হারি ভাংগা,  ও বল বল বাহু বল প্রভৃতি।

সাংস্কৃতিক পর্বে অনুষ্ঠিত হয় নাচ, গান, ফ্যাশন শোসহ বর্নাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের আকর্ষণীয় উপহার প্রদান করা হয়।


স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন বলেন, দেশব্যাপী সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা প্রসারে অবদান রাখছে স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা। দারিদ্র্যপীড়িত অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সন্তানদের জন্য শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকার নিয়ে স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা দেশ বিনির্মাণে সরকারের পাশাপাশি  অবদান রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। স্বদেশমৃত্তিকার মানবিক সহায়তা মাধ্যমে দেশব্যাপী এই শুভ কাজ সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিশেষে, দেশ ও মানুষের কল্যাণে এগিয়ে চলুক স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা শুভ কাজে সবার পাশে থাকুক।

 প্রধান অতিথি ওবায়দুর রহমান বলেন তাদের এই কর্মযজ্ঞ দেখে আমার মনে হয়েছে  সারা দেশে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াশোনার সুযোগ করে দেওয়াসহ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। মানবিক এই কাজে স্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আকবর হোসেন ও মহা সচিব তানিয়া শেখ ও কান্তা শেখ এর, নেতৃত্বেস্বদেশমৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থার  দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। 

মহাসচিব তানিয়া শেখ জানান নরসিংদী  জেলার বালুয়াকান্দী গ্রামের পিছিয়ে পড়া দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্কুলবিমুখ শিক্ষার্থীদের শিক্ষানুরাগী করা, উপজেলার অসহায় মহিলাদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ তাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ এবং মানুষের মাঝে পাঠাভ্যাস গড়ে তোলার জন্য পাঠাগারসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ ভূমিকা রাখছে বদেশমৃত্তিকা। আশা করছি, বদেশমৃত্তিকা সারা বাংলাদেশে  পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য তাদের মানবিক কার্যক্রমের পরিধি আরো সম্প্রসারিত করবে এবং তাতে আলোকিত হবে এই জনপদের মানুষ, সমৃদ্ধ হবে দেশ।

 


সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৩

শেয়ারট্রিপের বিশ্বকাপ ক্রিকেট ক্যাম্পেইনে এয়ার টিকিট জিতার সুযোগ!

শেয়ারট্রিপের বিশ্বকাপ ক্রিকেট ক্যাম্পেইনে এয়ার টিকিট জিতার সুযোগ!

[ঢাকা, অক্টোবর ০৮, ২০২৩] আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩ উপলক্ষে শেয়ারট্রিপ ঢাকা এবং

চট্টগ্রামের ছয়টি বিখ্যাত রেস্টুরেন্টের সাথে পার্টনারশিপ করেছে। প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করে তুলতে শেয়ারট্রিপ শেফস টেবিল, কোর্টসাইড, শেফমেট লাউঞ্জ, বার্গারিটা, দি এরোস্তো এবং ফ্রিওলেনতো এই ছয়টি রেস্টুরেন্টের সাথে কোলাবোরেশন করেছে। সেই সাথে এয়ারলাইন্স পার্টনার হিসেবে থাকছে এয়ার অ্যাস্ট্রা।

৬ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত এই এক্সাইটিং ক্যাম্পেইনটি চলাকালীন সময়ে ভ্রমণকারীরা এয়ার টিকিট, হোটেল স্টেসহ আরও অনেক অবিশ্বাস্য পুরস্কার জেতার সুবর্ণ সুযোগ পাবেন৷
ক্যাম্পেইনটিতে অনলাইন এবং অফলাইন, উভয় ধরনের সেগমেন্ট থাকছে। অনলাইন সেগমেন্টে, শেয়ারট্রিপ তাদের ফেসবুক পেইজে “গেস এন্ড কমেন্ট টু উইন” এর আয়োজন করছে। অংশগ্রহণকারীদের পরপর ১২টি ম্যাচের সঠিক ফলাফল অনুমান করতে হবে। যারা সর্বাধিক সংখ্যক সঠিক উত্তর অনুমান করতে সক্ষম হবে,তাদের বিজয়ী হিসাবে ঘোষণা করা হবে।

সেই সাথে, পার্টনার রেস্টুরেন্টগুলোতে রোমাঞ্চকর অ্যাক্টিভিটি হোস্ট করার মধ্য দিয়ে ক্যাম্পেইনের
অফলাইন সেগমেন্ট অনুষ্ঠিত হবে৷ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা এসকল অ্যাক্টিভিটিতে সর্বোচ্চ স্কোর
অর্জন করবেন, তাদের শেয়ারট্রিপ এর পক্ষ থেকে চমৎকার সব পুরস্কার দেওয়া হবে। 

এই ক্যাম্পেইনকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলতে রেস্টুরেন্টগুলোতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ সরাসরি সম্প্রচার করা হবে এবং সবাই বড় পর্দায় উপভোগ করতে পারবেন। অংশগ্রহণকারীরা রেস্টুরেন্টে বসে ম্যাচ উপভোগ করার পাশাপাশি শেয়ারট্রিপ ট্রাভেল ভাউচার সংগ্রহ করতে পারবেন।

শেয়ারট্রিপ-এর ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনস, মিডিয়া ও পিআর-এর প্রধান মোফাসসাল আজিজ বলেন, "এই  ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদের বিশ্বকাপ উদযাপনকে আরও বাড়িয়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা তাদের বন্ধু এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করার জন্য একটি অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদযাপনকে আরও রোমাঞ্চকর ও অনন্য করে তুলতেই আমাদের এই আয়োজন।"

রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩

 সীমানা পেরিয়ে ই-স্পোর্টস এর দুনিয়ায় বাংলাদেশের মেয়েরা

সীমানা পেরিয়ে ই-স্পোর্টস এর দুনিয়ায় বাংলাদেশের মেয়েরা

স্বদেশসময়২৪.কম:

সবাইকে তাক লাগিয়ে পাঁচ জন মেয়ে সদস্যের একটি দল দেশের গেমিং প্রেক্ষাপটকে নিয়ে চলেছেন এক নতুন উচ্চতায়। ই-স্পোর্টসের দুনিয়ায় এই অদম্য মেয়েদের সাম্প্রতিক অর্জনকে তুলে ধরার পথে জেরিন তাসনিম’এর কিছু স্মৃতিচারণ।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা ছোট ছোট আঙ্গুল দিয়ে কম্পিউটারের কি-বোর্ডে আপ-ডাউন-লেফট-রাইট অ্যারো প্রেস করে এনএফএসের সকল বাঁধা পেরিয়ে গাড়ি চালানো হোক; কিংবা রোড র‍্যাশে রেস জেতার তুমুল চেষ্টায় জোরসে মোটরবাইক চালানো – ছোটবেলায় আত্মীয়দের বাসায় বেড়াতে যাওয়ার মানেই আমার জন্য ছিল গেম খেলা। বড় হয়ে গেমিংয়ের প্রতি আমার আগ্রহ আরও বাড়তে থাকল। এ সময় আমি বিভিন্ন গেমিং হাবে যাওয়া শুরু হয়। সেখানে বন্ধু-বান্ধব এবং আমার মতোই গেমিংপ্রেমীদের সাথে গেম খেলে দারুণ সময় কাটত!
সচরাচরই এই গেমিং হাবগুলোতে সেরা খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হত বিভিন্ন
প্রতিযোগিতা ও টুর্নামেন্ট। বিজয়ীদের খাতায় আমি ও আমার দল নাম লিখিয়েছি বেশ কয়েকবার। সময়ের সাথে এই হাবগুলোর গুরুত্ব কমে যাওয়ায় এখন এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে দেশের বিভিন্নসফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান।
   
ইদানিংকালে, বাংলাদেশের গেমাররা শুধুমাত্র দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নন। আন্তর্জাতিক গেমিং
ক্ষেত্রেও তারা চমৎকার প্রতিভার প্রদর্শন করে নিজেদের নিয়ে যাচ্ছেন নতুন উচ্চতায় – ই-
স্পোর্টসের দুনিয়ায় বাংলাদেশ তৈরি করছে নতুন মাইলফলক।
‘গ্লোবাল ই-স্পোর্টস গেমস ২০২২’ -এর ডটা ২ প্রতিযোগিতায় এই অদম্য মেয়েদের দল বাংলাদেশের
প্রতিনিধি হিসেবে প্রদর্শন করেছে দারুণ পারফরমেন্স। একটু জেনে নেয়া যাক তাদের সম্পর্কে।
বিশ্বব্যাপী গেম ও ই-স্পোর্টস নিয়ে সর্বশেষ খবর পেতে ভিজিট করুন: পারিম্যাচ নিউজ।
 
নুশিন ‘মিরাজেইন’ রেজা
গেমিংয়ের প্রতি অশেষ আগ্রহ স্নাতক শিক্ষার্থী ও টিম মেইহেমের ক্যাপ্টেন নুশিনের। অনেক
প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও পাঁচ জনের দৃঢ় আগ্রহের কারণেই দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পেরেছে
‘মিরাজেইন’। ‘মেয়ে’ গেমার হিসেবে সমাজের নানান কটু কথা ছিল নুশানের গেমিং যাত্রায় প্রধান বাঁধা। তা স্বত্বেও ধারাবাহিক অনুশীলন চালিয়ে নিজের প্রতিভায় তিনি এগিয়ে চলেছেন সকল বাধা-বিপত্তি
পেরিয়ে।
 
আনিকা ‘নুবলেট’ তাবাসসুম মেধা
সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রিমিংয়ে প্রায়ই দেখা যায় মেধার খেলার কৌশল। নিজের খেলার কৌশলের মাধ্যমেই
গেমার কমিউনিটিতে তিনি নিজেকে গড়ে তুলেছেন আলাদা হিসেবে। মেধার জন্য গেমিং তার লাইফস্টাইলের
এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু মেয়ে হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ে অংশগ্রহণ করা নিয়ে তাকেও
সহ্য করতে হয়েছে নানা কটু কথা।
কিন্তু এসবের তোয়াক্কা না করে তিনি নিজের মত এগিয়ে চলেছেন নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে।
 
অশ্নান্দ্রিলা ‘বোম্বাস্টিক পটেটো’ সাহা
দলের সবচেয়ে কনিষ্ঠ এই সদস্য সম্প্রতি এ-লেভেল সম্পন্ন করেছেন। তিনি ‘ডটা ২’ খেলছেন ছয় বছর
ধরে। বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি তিনি ভবিষ্যতে উন্নত অবকাঠামোর সহযোগিতায় পেশাদার
গেমার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে চান।

তাসনিম ‘লিগাল গার্ল’ তওফিক
 
স্নাতক শিক্ষার্থী তাসনিমের তার দলের সদস্যদের সাথে পরিচয় হয় গেমিংয়ের প্রতি তুমুল আগ্রহের
তাগিদেই। তিনি গেম খেলছেন বহু বছর ধরে। টিম মেইহেমের সদস্যদের সাথে অসংখ্য ম্যাচ খেলতে
খেলতেই তারা একসাথে অর্জন করেছেন অনন্য এক মাইলফলক। নিজেদের মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকা
সত্ত্বেও একে অপরের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধার ফলেই তারা একতাবদ্ধ থাকতে পেরেছেন।
সাব্রিমা ‘সানশাইন’ সুমাইয়া
সম্প্রতি স্নাতক শেষ করা সাব্রিমা গেমিং শুরু করেছেন ২০১৬ সালে। নিজের খেলা সকল গেমের মধ্যে
‘ডটা ২’ তার সব থেকে প্রিয়। অনিবার্য কারণবশত, গেমিংয়ের ক্ষেত্রে তার ২ বছরের একটি বিরতি
পরে; কিন্তু ধারাবাহিক অনুশীলন ও অনবদ্য প্রচেষ্টায় তিনি ফিরেছেন গেমিংয়ের দুনিয়ায়, অর্জন
করেছেন অভূতপূর্ব কৃতিত্ব।

বিশ্বসেরা ই-স্পোর্টস প্লেয়াররা তাদের ই-স্পোর্টস কন্টেন্ট হাব হিসেবে বেছে নিয়েছেন পারিম্যাচ
নিউজ ‘কে!
দ্য গ্লোবাল ইস্পোর্টস ফেডারেশন ও বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইলেকট্রনিক স্পোর্টস
অ্যাসোসিয়েশন (বিওয়াইডিইএসএ) আয়োজিত ‘ডটা ২’ উইমেন্স ন্যাশনাল টিম ট্রাইআউট ফর
বাংলাদেশে, কোচ সাদমান ‘জিমি’ আবিদুর রহমানের সহায়তায় এই পাঁচ জন মেয়ে প্রতিনিধিত্ব করে
বাংলাদেশের। সেখানে সাউথ এশিয়া গ্রুপ স্টেজে তারা টক্কর দেয় টিম সিঙ্গাপুর ও টিম শ্রীলঙ্কাকে!

বুধবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৩

সাকিবের বদলে যাকে নিল কলকাতা

সাকিবের বদলে যাকে নিল কলকাতা

আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে চলতি মৌসুমে খেলছেন না দেখা যাবে না সাকিব আল হাসান। দেশের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ততা এবং ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে টুর্নামেন্টটি থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারকা এই অলরাউন্ডার। এমন বাস্তবতায় সাকিবের বিকল্প হিসেবে নতুন কোনো বিদেশি খেলোয়াড় দলে টানতে হতো কেকেআর ফ্র্যাঞ্চাইজিকে। সাকিবের বদলে ইংলিশ মারকুটে ওপেনার জেসন রয়কে নিয়েছে কেকেআর। বুধবার (৫ এপ্রিল) আইপিএলের অফিসিয়াল টুইটারে এক টুইটবার্তায় জেসন রয়ের অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। বলা হয়, ইংলিশ ওপেনারকে ২.৮ কোটি রুপিতে দলে নিয়েছে কেকেআর। চলতি আইপিএলের নিলামে তার ভিত্তিমূল্য ছিল দেড় কোটি রুপি। যদিও সে সময় তাকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি কেউই।

বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩

আইপিএল-এ পারফর্ম করতে প্রস্তুত বাংলাদেশী তিন খেলোয়াড়!

আইপিএল-এ পারফর্ম করতে প্রস্তুত বাংলাদেশী তিন খেলোয়াড়!

আইপিএল-এ পারফর্ম করতে প্রস্তুত বাংলাদেশী তিন খেলোয়াড়!
২০০৮ সালে শুরুর পর থেকেই সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে বহুল প্রত্যাশিত টুর্নামেন্টে পরিণত হয়েছে আইপিএল। এবারের সংস্করণের নিলাম গত বছর শেষ হলেও আসরের পর্দা ওঠার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে এ বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এবারের আসরে তিনজন বাংলাদেশী খেলোয়াড় নিজেদের দক্ষতা দেখাতে প্রস্তুত আছেন। আর এ কারণেই হয়তো ক্রিকেটপ্রেমী বাংলাদেশীরা উত্তেজনায় অস্থির হয়ে আছে - কবে শুরু হবে আইপিএল ‘২৩! খেলার সর্বশেষ স্কুপ, খেলোয়ারদের রেকর্ড এবং টুর্নামেন্টের খুঁটিনাটি নিয়ে পারিম্যাচ নিউজ আছে আপনার পাশে। চলুন এবার নজর দেয়া যাক, আইপিএল ২০২৩ এর আসর মাতাতে প্রস্তুত বাংলাদেশের তিন টাইগারের দিকে! সাকিব আল হাসান দূর্দান্ত এক ‘বাংলাওয়াশ’ উপহার দেয়ার পর, বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রিয়মুখ সাকিব আল হাসান এবারও কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর) থেকে তার কারিশমা প্রদর্শন করতে প্রস্তুত। ৬৩ উইকেট ও ১২৪.৪৯ স্ট্রাইক রেট-সহ ৭৯৩ রানের অনবদ্য রেকর্ড থেকে কেকেআরের সাথে সাকিবের পুরোনো কেমিস্ট্রি কিছুটা হলেও বোঝা যায়। ২০১১-২০১৬ আবার ২০২১ সালে অনবদ্য এই দলটির প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি, আইপিএলের পুরো আসর জুড়ে রাখেন প্রতিভার অনন্য স্বাক্ষর! লিটন দাস আইপিএলের আসরে এবারই প্রথম খেলতে নামবেন বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান ও উইকেটকিপার লিটন দাস। ৫০ লাখ ভারতীয় রুপির বিনিমিয়ে তাকে কিনে নেয় কেকেআর। তার পুরো ক্যারিয়ার জুড়েই অনবদ্য সব পারফর্ম্যান্স, তবে এরমধ্যে সবচেয়ে স্মরণীয় বিজয়গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ভারতের বিপক্ষে ২-১ এ সিরিজ জয়। তিনি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ও রাজশাহী রয়্যালস এবং পাকিস্তান সুপার লিগের করাচি কিংসের মতো ফ্র্যাঞ্চাইজি দলগুলোয় অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করেন। ফ্যানদের জন্য আইপিএলের আসরে তার দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্সের সাক্ষী হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র! মুস্তাফিজুর রহমান মনোমুগ্ধকর সুইং আর কাটারে দিল্লী ক্যাপিটালসের পিচ কাঁপাতে প্রস্তুত মুস্তাফিজুর রহমান। তিনি ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়ে আইপিএলে যাত্রা শুরু করেন। মাত্র ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেটের অসামান্য পারফর্ম্যান্সের জোরে তিনি প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির ‘ইমার্জিং ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার’ স্বীকৃতি পান। তার এমন অসামান্য অবদানের কারণেই দলটি ফাইনালে জয়লাভ করে। কাটারের জন্য বিখ্যাত এই বাঁহাতি মিডিয়াম পেস বোলার আইপিএলে ৪৬টি ম্যাচ খেলে ৪৬ উইকেট সংগ্রহ করেছেন। আইপিএলে তিনি সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই ইন্ডিয়ানস ও রাজস্থান রয়্যালসের মতো দলের হয়ে খেলেছেন। এবারে ফ্যানরা দিল্লী ক্যাপিটালসের হয়ে এই কাটার-মাস্টারের মনমাতানো কারিশমা উপভোগ করতে যাচ্ছেন। সাকিব, মুস্তাফিজ, লিটন-সহ আইপিএলের বাকি খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্সের সব খবরাখবর ও আপডেট ফ্যানরা এখন পাবেন পারিম্যাচ নিউজ এ। আগের মৌসুমের মতো এবারও আইপিএলের দলগুলো দু’টি গ্রুপে খেলবে। গ্রুপ এ-তে রয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, কলকাতা নাইট রাইডার্স, রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লী ক্যাপিটালস ও লখনৌ সুপার জায়ান্টস। গ্রুপ বি-তে রয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর, গুজরাট টাইটানস, পাঞ্জাব কিংস ও সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। প্রতিটি টিম অপর গ্রুপের ৫টি টিমের সাথে দু’টি করে ম্যাচ খেলবে এবং নিজের গ্রুপের বাকি ৪টি টিমের সাথে একটি করে ম্যাচ খেলবে। এভাবে, প্রতিটি টিমকে খেলতে হবে মোট ১৪টি করে ম্যাচ। ৩১ মার্চ থেকে আরম্ভ হয়ে ২১ মে পর্যন্ত চলবে লিগ পর্যায়ের খেলা। ১২টি শহর জুড়ে ১৮টি ডাবল-হেডার-সহ (একই ভেন্যুতে একসাথে বা অল্প সময়ের ব্যবধানে পরপর দু’টি ম্যাচ) ৭০টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ম্যাচের নিয়মিত ভেন্যুগুলোর মধ্যে রয়েছে চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই, কলকাতা, লখনৌ, দিল্লী, আহমেদাবাদ, জয়পুর ও মোহালি। এছাড়া, গোয়াহাটি (রাজস্থান রয়্যালসের সেকেন্ড হোম ভেন্যু) ও ধর্মশালাতেও (পাঞ্জার কিংসের সেকেন্ড হোম ভেন্যু) কিছু ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ------

সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

জনপ্রিয় হচ্ছে ই-স্পোর্টস, সম্ভাবনা অভাবনীয় প্রবৃদ্ধির

জনপ্রিয় হচ্ছে ই-স্পোর্টস, সম্ভাবনা অভাবনীয় প্রবৃদ্ধির

১৯৯০ দশকের শুরুতে, নিছক শখ থেকে পেশাদার ও সংগঠিত খেলায় পরিণত হয়েছিল গেমিং। আর এখন, কয়েক বছর ধরে ই-স্পোর্টস নামে পরিচিত প্রতিযোগিতামূলক এই পেশাদার গেমিং ধারাবাহিকভাবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ইলেকট্রনিক স্পোর্টস বা সংক্ষেপে যাকে ই-স্পোর্টস বলা হয়, এর সাথে অন্য খেলার পার্থক্য বলতে কেবল এটুকুই যে, এখানে দর্শকরা শারীরিক আয়োজনের বদলে ভার্চ্যুয়াল জগতে বসে খেলা উপভোগ করেন। বিভিন্ন লিগ বা টিমের খেলোয়াড়রা একই সময় একই গেমে অংশগ্রহণ করেন এমন ‘অ্যাট- হোম-গেমারস’দের কাছে জনপ্রিয় গেমের মধ্যে রয়েছে - ফোর্টনাইট, লিগ অব লিজেন্ডস, কাউন্টার- স্ট্রাইক, কল অব ডিউটি, ওভারওয়াচ ও মেডেন এনএফএল। বলা চলে, গেমাররা প্রতিযোগিতা ভালোবাসেন। প্রথমবারের মতো আয়োজিত ই-স্পোর্টস প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হিসেবে রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের বছরব্যাপী সাবস্ক্রিপশন থেকে শুরু করে মিলিয়ন ডলার জিতে নেয়ার সুযোগ রয়েছে, যা ই-স্পোর্টস খাতের প্রবৃদ্ধিতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। গেমাররা যেমন খেলতে পছন্দ করেন, তেমনি ফ্যানরাও তাদের খেলা দেখতে পছন্দ করেন। অনলাইন চ্যানেল বা লাইভ ইভেন্টের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী লাখো ফ্যান এসব খেলা ফলো করেন ও নিয়মিত দেখেন। কিন্তু কথা হচ্ছে, ই- স্পোর্টস কেন বিভিন্ন আঙ্গিক থেকে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, এ খাতের ভবিষ্যতই বা কি? রোমাঞ্চকর ও উত্তেজনায় ভরপুর এবং অংশগ্রহণ করতে পারেন যে কেউ বিশ্বের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে গত কয়েকবছরে ই-স্পোর্টস খাত অভাবনীয় প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ খাতের দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়ার পেছনের অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে টুইচের মতো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলো, যে কারণে দর্শকরা পছন্দের খেলা দেখার সুযোগ পাচ্ছেন। পাশাপাশি, এটির দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠার আরেকটি কারণ হচ্ছে – সবার অংশগ্রহণ করতে পারার সুযোগ। প্রথাগত খেলায় নানারকম শারিরীক বাধ্যবাধকতা থাকে, কিন্তু ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কারণে ই-স্পোর্টস অনেক কম সময়ে অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে। যেমন বলা যেতে পারে, ১০০ জনের বিপরীতে আরও ১০০ জনের বাস্কেটবল খেলা, যা আদতে অসম্ভব; কারণ কোনো বাস্কেটবল কোর্টেই ২০০ জন খেলোয়াড়কে জায়গা দেয়া সম্ভব নয়। অথচ ই-স্পোর্টসের ক্ষেত্রে এ সংখ্যাটি অসীম হতে পারে। উল্লেখ্য, গেমারদের জন্য অনেক বেশি সুযোগ নিয়ে এসেছে ই-স্পোর্টস। এর মাধ্যমে গেমারদের হাত ও চোখের সমন্বয়, যোগাযোগ দক্ষতা, ত্বরিত প্রতিক্রিয়া জানানো, দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া ও কৌশল নির্ধারণের মতো সক্ষমতাগুলো নিখুঁতভাবে শাণিত হয়। পাশাপাশি, রোমাঞ্চকর ই- স্পোর্টস টুর্নামেন্টের হালনাগাদ সব খবর পাওয়া যাবে পারিম্যাচ নিউজে। খেলা দেখার অভিজ্ঞতা প্রতিযোগিতামূলক অনলাইন গেম দেখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে ই-স্পোর্টস স্ট্রিমিং করা। আর এজন্য প্রয়োজন ইন্টারনেট সংযোগ ও একটি অ্যাপ বা ব্রাউজার যেখানে লাইভ ম্যাচ উপভোগ করা যাবে। ই-স্পোর্টসের মূল বিষয়টিই হচ্ছে- পুরো প্রতিযোগিতাটি যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় দেখা সম্ভব। প্রিয় খেলোয়াড়কে ফলো করা বা তার খেলা দেখা মোটেই সহজ কাজ নয়। তবে লাইভ স্ট্রিমিং, ইন্টারনেট সম্প্রচার ও বিশেষায়িত ই-স্পোর্টস চ্যানেল থাকায় এই কাজটি এখন একদম সহজ হয়ে গেছে। ফ্যানরা এখন একটি ডিভাইসে কয়েকটি ক্লিক করে খুব সহজেই দেখে নিতে পারেন খেলার সমস্ত খবর, ফলাফল বা পুরোনো খেলার হাইলাইটস। আর ই- স্পোর্টসের সেরা খেলোয়াড়দের বিষয়ে টিপস ও ট্রিকস এবং সুগভীর বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করছে পারিম্যাচ নিউজ। প্রবৃদ্ধি ধারা ২০২৩ সালে ই-স্পোর্টস বাজার থেকে আয়ের সম্ভাব্য আকার হতে পারে ১,৬২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে এই বাজারের সমন্বিত বাৎসরিক প্রবৃদ্ধির হার (সিএজিআর ২০২৩-২৭) হতে পারে ৮.৩১ শতাংশ। আর এই হিসাবে, ২০২৭ সালে বাজারের সম্ভাব্য আকার গিয়ে দাঁড়াবে ২,২৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে। 1 পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ই-স্পোর্টস খাতের প্রবৃদ্ধি ঝড়ের গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে; এবং খুব স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। বাংলাদেশেও সম্ভাবনাময় তরুণ খেলোয়াড়দের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে, যাদের মধ্যে অনেকেরই এই ইন্ডাস্ট্রিতে সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়ে তোলার সম্ভাবনা রয়েছে। দেশে ই-স্পোর্টস খাতের জনপ্রিয়তা, মার্কেটিং, গ্রহণযোগ্যতা ও প্রতিযোগিতার সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা এই ইন্ডাস্ট্রিতে শ্রম ও সময় দিচ্ছেন, এর পেছনের অন্যতম মূল কারণ টুর্নামেন্টের পুরস্কার। আগামীতে ই-স্পোর্টস খাত সবজায়গায় ছড়িয়ে যাবে এবং আশা করা যাচ্ছে, বাংলাদেশেও অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাতে সক্ষম হবে। আর এ বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে, বিশ্বের নানান প্রান্তের বিভিন্ন রকম খেলার খবর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে পারিম্যাচ নিউজ ।

রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

ফুটবল দলবদলে নতুন রেকর্ড এখন চেলসির!

ফুটবল দলবদলে নতুন রেকর্ড এখন চেলসির!

ফুটবল দলবদলে নতুন রেকর্ড এখন চেলসির!
জানুয়ারি দলবদলে খরচে এগিয়ে যারা আনুষ্ঠানিক ইতি টানা হয়ে গেল জানুয়ারির দলবদলের। তবে, অন্যবারের চেয়ে এবারের দলবদল ফুটবলপ্রেমীদের জন্য ছিল অনেক বেশি শ্বাসরুদ্ধকর – রোমাঞ্চকর অনেক দলবদলের সাক্ষী হয়েছে এবারের সিজন। এক্ষেত্রে, উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সৌদি ক্লাবে যাওয়ার করা। পাশাপাশি, চ্যাম্পিয়নস লিগকে সামনে রেখে নিজেদের দলকে শক্তিশালী করতে বিশ্বকাপের পর তারকাখ্যাতি পাওয়া উদীয়মান খেলোয়ারদের নিয়ে বড় দলগুলোর দড়ি টানাটানিতো ছিলোই! আসুন দেখে নেয়া যাক, কোন পাঁচটি দল এবারের দলবদলে খেলোয়ার কেনায় সবচেয়ে বেশি খরচ করলো। চেলসি এফসি (৩২৮ মিলিয়ন ইউরো) সর্বশেষ দলবদলে চেলসি আটজন খেলোয়ার কিনেছে। নতুন খেলোয়ার কিনতে দলটি এবার খরচ করেছে সর্বমোট ৩২৮ মিলিয়ন ইউরো! যা এবারের দলবদলে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করা ক্লাবে তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা দলের চেয়ে প্রায় ২৬০ মিলিয়ন ইউরো বেশি। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে দলবদলের রেকর্ড ভেঙে বিশ্বকাপ বিজয়ী আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজ দলে ভিড়িয়েছে চেলসি। অন্যদিকে, ইউক্রেনের মিখাইলো মাদ্রিককে কিনেছে ৭০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে। এবারের দলবদলে চেলসির কেনা অন্যান্য খেলোয়ার হচ্ছেন: মালো গাস্তো, ননি মাদুয়েকে, বেনোয়া বাদিয়াশিলে, ডেভিড দাত্রো ফোফানা এবং আন্দ্রেই সান্তোস। এছাড়াও, ক্লাবটি আতলেতিকো মাদ্রিদ থেকে ধারে এনেছে পর্তুগালের ফরোয়ার্ড জোয়াও ফেলিক্সকে। সাউদাম্পটন এফসি – ৬৫.২৫ মিলিয়ন ইউরো শুনতে অবাক লাগলেও, এবারের দলবদলে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সাউদাম্পটন। ইংলিশ এ ক্লাবটি এবারের দলবদলে ফ্রান্সের লিগ আঁ’র ক্লাব রেঁনে থেকে দলে ভিড়িয়েছে কামালদিন সুলেমানাকে। সুলেমানাকে নিজেদের করতে ক্লাবটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৫ মিলিয়ন ইউরো। এছাড়াও, কে. আর. সি. জেঙ্ক থেকে ১৮ মিলিয়ন ইউরোতে কিনেছে পল অনুয়াচুকে এবং আর্জেন্টিনার উদীয়মান খেলোয়ার কার্লোস আলকারাজকে দলে ভিড়িয়েছে ১৩.৭ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে। পাশাপাশি, সাউদাম্পটন মিসলাভ ওরসিক ও জেমস ব্রি’কে কিনেছে যথাক্রমে ৫.৮ মিলিয়ন ইউরো ও ৯ লাখ ইউরো খরচ করে। আর্সেনাল এফসি – ৬০.৩ মিলিয়ন ইউরো এবারের সিজনজুড়েই দুর্দান্ত খেলছে আর্সেনাল। এখনও পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগের টাইটেল দৌড়ে খুব ভালোভাবেই আছে দলটি, লড়াই করছে নিজেদের সর্বস্ব দিয়ে। এবারের দলবদলে আর্সেনাল কিনেছে ইয়াকুব কিভিওর, লিয়ানদ্রো ট্রোসার্দ ও জর্জিনহোর মতো দুর্দান্ত কিছু খেলোয়ার। এ তিন খেলোয়ারের ট্রান্সফার ফি’র পেছনে ক্লাবটি খরচ করেছে যথাক্রমে ২৫ মিলিয়ন, ২৪ মিলিয়ন ও ১১.৩ মিলিয়ন ইউরো। এ তিন খেলোয়ার নিয়ে ক্লাবের সমর্থকদের প্রত্যাশার পারদও অনেক উঁচুতে। এবার দেখা যাক, সিজনের দ্বিতীয়ার্ধে এ খেলোয়ারদের ওপর আর্তেতা ম্যাজিক কাজ করে কি না? বোর্নমাউথ এফসি – ৫৬.২ মিলিয়ন ইউরো এবারের দলবদলে বোর্নমাউথও রয়েছে সেরা খরুচে ক্লাবের তালিকায়। পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকলেও খেলোয়ার কেনায় পিছিয়ে নেই ক্লাবটি। ইউক্রেনের ডিফেন্ডার ইলিয়া জাবারনিকে কিনেছে ২২.৭ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে। লঁরিয়ে থেকে ড্যাঙ্গো ওউত্তারাকে কিনেছে ২২.৫ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে। এছাড়াও, ইংলিশ এ ক্লাবটি ব্রিস্টল সিটি থেকে ১০.৩ মিলিয়ন ইউরোতে কিনেছে আন্তোয়নি সেমেনিওকে। এখন বাকি শুধু পয়েন্ট টেবিলে উত্তরণ! নিউকাসল ইউনাইটেড – ৪৯.৩ মিলিয়ন ইউরো এবারের দলবদলে সবমিলিয়ে ৪৯.৩ মিলিয়ন ইউরো খরচ করেছে নিউকাসল ইউনাইটেড। এর মধ্যে অ্যান্থনি গর্ডনকেই কিনতে ক্লাবটি খরচ করেছে ৪৫ মিলিয়ন ইউরো! এছাড়াও, ক্লাবটি ওয়েস্ট হ্যাম থেকে দলে ভিড়িয়েছে হ্যারিসন অ্যাশবিকে, যাকে কিনতে ক্লাবটির খরচ হয়েছে প্রায় ৩ মিলিয়ন ইউরো। ওপরের সংখ্যাগুলো দেখলেই মনে হয়, নিজেদের সামর্থকে আরও শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে কোনো প্রচেষ্টাই বাদ দেয়নি এ ক্লাবগুলো। একইসাথে দলবদলে কিছু ক্লাবের ব্যয় তাদের ফাইন্যান্সিয়াল ফেয়ার প্লে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। এবার অপেক্ষার পালা, সিজনের বাকি ম্যাচগুলো নিয়ে।

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২

আশা জাগিয়ে রাখলো আর্জেন্টিনা

আশা জাগিয়ে রাখলো আর্জেন্টিনা

কাতার বিশ্বকাপে পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল বিদায় নেওয়ায় আর্জেন্টিনার ওপর চাপটা একটু বেশি ছিলো। ব্রাজিল বিদায় নিয়েছে তাই আর্জেন্টিনাকে যে করেই হোক সেমিফাইনালে জায়গা করে নিতে হবে। তা না হলে যে কাতার বিশ্বকাপের রঙ অনেকটা ফিকে হয়ে যেতো। টান টান উত্তেজনার ম্যাচটিতে মেসিরা পেরেছে সমর্থকদের মন জয় করতে। ডাচদের স্বপ্ন ভঙ্গ করে দিয়ে নিজেদের পতাকা উড়িয়েছে। হয়তো তখন এমন বড় বাধার সম্মুখীন কিংবা টান টান উত্তেজনার ম্যাচ খেলা হয়নি। তাই তো আনন্দে মেসিকে সতীর্থরা ক্ষণিকের জন্য কাধে উঠিয়ে নিলেন। গোলকিপার মেসিকে দেখিয়ে হাত দিয়ে হয়তো বলতে চাইলেন ‘ওর জন্যই সবকিছু। বিশ্বকাপটা আমরা জিততে চাই।’ কোয়ার্টার ফাইনালে টাইব্রেকারে মেসিদের রক্ষাকর্তা হয়ে দাঁড়ালেন মার্টিনেজ। নেদারল্যান্ডসের প্রথম দুটি শট ঠেকিয়ে দেন তিনি। গোল করেন মেসি ও প্যারাদেস, মন্তিয়েল। তিন নম্বর শটে ডাচদের হয়ে গোল করেন কুপমেইনার্স। এরপর লক্ষ্যভেদ করেন ডাচদের প্রত্যাবর্তনের নায়ক ভেঘোর্স্ট। আর্জেন্টিনার হয়ে চার নম্বর পেনাল্টি নিতে যান ফের্নান্দেজ। বাইরে মারেন তিনি। ফলে আবার হৃদস্পন্দন বেড়ে যায় আর্জেন্টিনার সমর্থকদের। ডি ইয়ং গোল করার পর হৃদস্পন্দন আরও বাড়ে আর্জেন্টিনা সমর্থকদের। শেষ পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে জিতিয়ে দেন লাউতারো মার্টিনেজ। ৪-৩ গোলে জিতে সেমিফাইনালে ওঠে আর্জেন্টিনা। এদিকে বাংলাদেশেও আর্জেন্টিনার সমর্থকরা নেচে, গেয়ে আনন্দ করেছেন। সেমিফাইনালে উঠার পরই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সমর্থকরা র‌্যালি করেন। ফুটবল বিশ্বকাপ মানেই বাংলাদেশে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। এই দুই দেশের সমর্থন বেশি বাংলাদেশে।