![]() |
সব দেখেশুনে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। যাত্রীরা টিকিট কাটতে এসে দাঁড়িয়ে থাকবে তাতো হয় না! তাই কাউন্টারে চেয়ার বাড়ানোর তড়িৎ নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
এরপর যান পাশের আন্তর্জাতিক বাস কাউন্টারে। সেখানেও যাত্রীসেবার মান দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। নির্দেশ দেন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপনের।
বিআরটিসির সেবার মান বাড়াতে বেশ কিছু দিন থেকেই তৎপর মন্ত্রী। হঠাৎ হঠাৎ রাস্তায় বাস থামিয়ে নিজেই চেক করেন ফ্যান, সিট।
আবার কখনো ডিপোতে চলে যান বাস রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো হচ্ছে কি না তা দেখতে। তবে কোথাও আগে থেকে বলে যান না তিনি। এ কারণে প্রকৃত চিত্র ধরা পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপও নেন।
এমন আচমকা সফরে এ পর্যন্ত বহিষ্কার, বদলি, স্ট্যান্ড রিলিজ হয়েছেন দায়িত্ব অবহেলা করা অনেক সরকারি কর্মকর্তা।
ঈদুল ফিতরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) স্পেশাল বাস সার্ভিস শুরু হবে ১ জুলাই থেকে। ঈদের বিশেষ সার্ভিস চলবে ৯ জুলাই পর্যন্ত। ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলায় বিআরটিসির ৪৫০টি বাস এবং ঢাকার বাইরের জেলা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে ৪০০টি বাস আগামী ১ থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ হিসেবে চলাচল করবে।
ঢাকার মতিঝিল, জোয়ার সাহারা, কল্যাণপুর, গাবতলী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর দ্বিতল বাস ডিপো এবং গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ বাস ডিপো (ফুলবাডিয়াস্থ সিবিএস-২) থেকে ২৬ জুন থেকে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি চলছে। এছাড়া ঈদের দিন সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলী ডিপোতে মোট ৫০টি বিআরটিসি বাস স্ট্যান্ডবাই থাকবে।