ম্যাচের ৯০ মিনিটে কোনো গোল না হলেও অতিরিক্ত সময়ে হয় দুই গোল। ১০৫+১ মিনিটের মাথায় নেইমার দারুণ এক গোল করে এগিয়ে নেন দলকে। তবে অতিরিক্ত সময়ের শেষ দিকে (১১৭ মি.) ব্রুনো পেটকোভিচ গোল করে সমতা ফেরান। এর ফলে ১-১ গোলের সমতা নিয়েই শেষ হয় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটের খেলা অর্থাৎ ১২০ মিনিট। তাতে ম্যাচের সমতা ভাঙতে টাইব্রেকারে গড়িয়েছে ম্যাচ। এখন দেখার বিষয় টাইব্রেকার নামক ভাগ্য পরীক্ষায় কারা উতরে যায়।
ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের ১১৭ মিনিটে সমতা ফেরায় ক্রোয়েশিয়া। এ সময় বামদিক থেকে আক্রমণে গিয়ে বক্সের মধ্যে বল বাড়িয়ে দেন মিসলাভ ওরসিচ। বক্সের মধ্যে সেটা পেয়েই শট নেন ব্রুনো পেটকোভিচ। বল জালে জড়ায়। তাতে ফেরে সমতা।
বিশ্বকাপে অবশ্য এবারই প্রথম মুখোমুখি হচ্ছে না ব্রাজিল ও ক্রোয়েশিয়া। এর আগে ২০০৬ ও ২০১৪ বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয়েছিল তারা। দুইবারই জিতেছে ব্রাজিল। ২০০৬ বিশ্বকাপে ১-০ ও ২০১৪ বিশ্বকাপে ৩-১ ব্যবধানে জিতেছিল সেলেসাঁওরা।
এবার দেখার বিষয় ব্রাজিলকে প্রথমবার বিশ্বকাপে হারাতে পারে কিনা ক্রোয়েশিয়া। নাকি নেইমার-কাসেমিরোদের জয়ের পাল্লা আরও ভারী হয়।


